PM Modi News: জর্ডানে গিয়ে নতুন সূচনা মোদীর! সিলমোহর পড়ল পাঁচ সমঝোতা পত্রে
PM Modi in Jordan: মোদীর ত্রয়ী সফরের প্রথম পর্ব ছিল জর্ডানে। তারপর প্রধানমন্ত্রী যাবেন ইথিওপিয়া এবং ওমানের উদ্দেশ্যে। বলে রাখা প্রয়োজন, গত ৩৭ বছরে এই প্রথম কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী পূর্ণাঙ্গ দ্বিপাক্ষিক সফরের জন্য জর্ডানে গেলেন। তাও আবার একটি উল্লেখযোগ্য বছরেই।

নয়াদিল্লি: জর্ডান সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সোমবার বৈঠক সেরেছেন জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহর সঙ্গে। স্বাক্ষর হয়েছে বেশ কয়েকটি সমঝোতা পত্রও। দুই দেশের মধ্য়ে কূটনৈতিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করার লক্ষ্যে সংকল্প তৈরি করেছে নয়াদিল্লি এবং আম্মান। দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনা জায়গা পেয়েছে সন্ত্রাসবাদের প্রসঙ্গ।
মোদীর ত্রয়ী সফরের প্রথম পর্ব ছিল জর্ডানে। তারপর প্রধানমন্ত্রী যাবেন ইথিওপিয়া এবং ওমানের উদ্দেশ্যে। বলে রাখা প্রয়োজন, গত ৩৭ বছরে এই প্রথম কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী পূর্ণাঙ্গ দ্বিপাক্ষিক সফরের জন্য জর্ডানে গেলেন। তাও আবার একটি উল্লেখযোগ্য বছরেই। চলতি বছর ভারত-জর্ডান কূটনৈতিক সম্পর্কের ৭৫ বছর পূর্ণ হচ্ছে, সেই সময় ওই দেশে পাড়ি দিলেন মোদী। তাঁকে বিমানবন্দরে অভ্য়র্থনা জানাতে এলেন জর্ডানের প্রধানমন্ত্রী জাফর হাসান।
সোমবার রাজধানী আম্মানে নেমে হুসেইনিয়া প্রাসাদে গিয়ে রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহর সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয় দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে। তারপর সিলমোহর পড়ে পাঁচটি সমঝোতা পত্রে।
কী কী বিষয়ে সমঝোতা করল ভারত-জর্ডান?
বিদেশমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে –
- পুনর্নবিকরণ শক্তিতে প্রযুক্তিগত সহযোগিতা
- জলসম্পদনা ব্যবস্থাপনা
- পেট্রা এবং এল্লোরার মধ্যে টুইনিং চুক্তি
- ২০২৫-২০২৯ সালের মধ্যে সাংস্কৃতিক ‘সেতু’ পুনর্নিমাণ
- জনগণের জন্য ডিজিটাল সমাধান ক্ষেত্র
These outcomes mark a meaningful expansion of the India-Jordan partnership.
Our cooperation in new and renewable energy reflects a shared commitment to clean growth, energy security and climate responsibility.
Collaboration in water resources management and development will… https://t.co/SYbOTkd4B2
— Narendra Modi (@narendramodi) December 16, 2025
এই বৈঠকের পর ভারত-জর্ডান কূটনৈতিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করার বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি, আম্মানে স্থিতু আল হোসেন প্রযুক্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারত-জর্ডান সেন্টার অব এক্সিলেন্সের জন্য ভারতও আগামী দিনে আরও বেশি বিনিয়োগ এবং সমর্থন করবে বলেই প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
