পুজো আসছে। আকাশের রং বদলাচ্ছে। রোদ্দুরে হালকা শীতের টান। শেষ মুহূর্তের পুজো শপিং চলছে। এ হেন নানা বিষয় চারপাশে ঘটতে দেখলেই ঢাকে কাঠির দিন এগিয়ে আসছে, সেটা বোঝা যায়। বাঙালির পুজো মানেই কয়েক বছর আগেও অন্য অনেক কিছুর মতোই পুজোর গান ছিল মাস্ট। এখন নতুন গান সংখ্যায় কম। তবুও তা হচ্ছে বৈকি। ঠিক যেমন সদ্য মুক্তি পেল অনুপম রায়ের পুজোর গান।
একমাত্র বাঙালিই বোধহয় পুজোর সময় নতুন গান তৈরি করে। ক্যাসেট, সিডির যুগ এখন নেই। অরিজিনাল গানের সংখ্যাও কম। তবুও তার মধ্যে ভাল কিছু কাজ হচ্ছেই। অন্তত দর্শক, শ্রোতার মত তেমনটাই। ঠিক যেমন অনুপমের পুজোর গান ‘মৃগনাভি’।
‘মৃগনাভি’র লেখা, সুর এবং গাওয়া অনুপমের। মিউজিক প্রোডিউস করেছেন শুভজিৎ মুখোপাধ্যায়। মিক্সিং এবং মাস্টারিংয়ের দায়িত্বে ছিলেন শমি চট্টোপাধ্যায়। ভোকাল রেকর্ড করেছেন শুভ্রনীল বসু। ঐশ্বর্য সেন এবং পূষণ দাশগুপ্ত রয়েছেন ভিডিয়োতে। সুরঙ্গনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্পেশ্যাল অ্যাপিয়ারেন্স রয়েছে। ইতিমধ্যেই এই গান পছন্দ হয়েছে দর্শকের। হয়তো এ বার পুজো প্যান্ডেলে বাজবে অনুপমের নতুন এই পুজোর গান।
অনুপম রায়। যাঁকে গায়ক, সুরকার, গীতিকার হিসেবে দর্শক চেনেন। অনুপমের লেখা কবিতার বইও রয়েছে। সদ্য এক নতুন উদ্যোগের সঙ্গেও যুক্ত হয়েছেন তিনি। ভার্চুয়াল মাধ্যমে নিজের কবিতা নিজে পাঠ, যা অডিও বুক হিসেবে পৌঁছে যাচ্ছে দর্শকের দরবারে, এ হেন প্রয়াস প্রথম বলেই দাবি করছেন অনুপম। সৌজন্যে ‘স্টোরি টেল’। এ প্রসঙ্গে অনুপম বলেন, “স্টোরি টেলের হয়ে এই প্রথম কাজ করলাম। ভীষণ ভাল লেগেছে। কারণ আমার নিজের কবিতা বই আকারে বেরিয়েছে। কিন্তু অডিও বুক, এই ফর্মটা আমার কাছে একেবারে নতুন। আমি নিজের কবিতা নিজে আবৃত্তি করব, বা আবৃত্তি করব বলাটা ভুল, নিজে পড়ব, সেটা রেকর্ড করা হচ্ছে। যেহেতু মিউজিকের প্রতি সব সময়ই আমার ভালবাসা থাকেই তাই জন্য আমি ভাবলাম শুধু আমি বলছি সেটা রেকর্ড করব না, হোয়াই ডোন্ট আই মেক ইট রিচার? রিচার বলতে যদি এর মধ্যে মিউজিক আনতে পারি, যদি সাউন্ড ডিজাইন আনতে পারি।”
কবিতা এবং গল্পের এক অন্য রকম পরিবেশনার মাধ্যম এই ‘স্টোরি টেল’। কবিতার অনুসঙ্গে সেখানে মিশে থাকে সঙ্গীত। অনুপমের কথায়, “প্রত্যেকটা কবিতার তো একটা প্রেক্ষাপট থাকে। ইনফ্যাক্ট এখানে যে কবিতাগুলো আছে সেগুলোতে আমার মনে হল যে, সুন্দর করে আমি যদি সাউন্ড এবং মিউজিক দিয়ে ডিজাইন করতে পারি। আমি সঙ্গে পেয়ে গেলাম প্রবুদ্ধ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। প্রবুদ্ধদা মিউজিক ডিজাইন করেছে, আর শমি চট্টোপাধ্যায় সাউন্ড ডিজাইন করেছে। আমরা তিনজন মিলেই কাজটা করেছি। আমার নিজের লেখা কবিতা অন্য ভাবে পড়ছি আমি, সেটা পাঠকদের কাছেও নতুন অভিজ্ঞতা হবে। ভাল লাগছে এই সুযোগ স্টোরিটেল দিয়েছে বলে।”
আরও পড়ুন, Suniel Shetty: ৬০ বছর বয়সে ওয়েব ডেবিউ করছেন সুনীল শেট্টি
পুজো আসছে। আকাশের রং বদলাচ্ছে। রোদ্দুরে হালকা শীতের টান। শেষ মুহূর্তের পুজো শপিং চলছে। এ হেন নানা বিষয় চারপাশে ঘটতে দেখলেই ঢাকে কাঠির দিন এগিয়ে আসছে, সেটা বোঝা যায়। বাঙালির পুজো মানেই কয়েক বছর আগেও অন্য অনেক কিছুর মতোই পুজোর গান ছিল মাস্ট। এখন নতুন গান সংখ্যায় কম। তবুও তা হচ্ছে বৈকি। ঠিক যেমন সদ্য মুক্তি পেল অনুপম রায়ের পুজোর গান।
একমাত্র বাঙালিই বোধহয় পুজোর সময় নতুন গান তৈরি করে। ক্যাসেট, সিডির যুগ এখন নেই। অরিজিনাল গানের সংখ্যাও কম। তবুও তার মধ্যে ভাল কিছু কাজ হচ্ছেই। অন্তত দর্শক, শ্রোতার মত তেমনটাই। ঠিক যেমন অনুপমের পুজোর গান ‘মৃগনাভি’।
‘মৃগনাভি’র লেখা, সুর এবং গাওয়া অনুপমের। মিউজিক প্রোডিউস করেছেন শুভজিৎ মুখোপাধ্যায়। মিক্সিং এবং মাস্টারিংয়ের দায়িত্বে ছিলেন শমি চট্টোপাধ্যায়। ভোকাল রেকর্ড করেছেন শুভ্রনীল বসু। ঐশ্বর্য সেন এবং পূষণ দাশগুপ্ত রয়েছেন ভিডিয়োতে। সুরঙ্গনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্পেশ্যাল অ্যাপিয়ারেন্স রয়েছে। ইতিমধ্যেই এই গান পছন্দ হয়েছে দর্শকের। হয়তো এ বার পুজো প্যান্ডেলে বাজবে অনুপমের নতুন এই পুজোর গান।
অনুপম রায়। যাঁকে গায়ক, সুরকার, গীতিকার হিসেবে দর্শক চেনেন। অনুপমের লেখা কবিতার বইও রয়েছে। সদ্য এক নতুন উদ্যোগের সঙ্গেও যুক্ত হয়েছেন তিনি। ভার্চুয়াল মাধ্যমে নিজের কবিতা নিজে পাঠ, যা অডিও বুক হিসেবে পৌঁছে যাচ্ছে দর্শকের দরবারে, এ হেন প্রয়াস প্রথম বলেই দাবি করছেন অনুপম। সৌজন্যে ‘স্টোরি টেল’। এ প্রসঙ্গে অনুপম বলেন, “স্টোরি টেলের হয়ে এই প্রথম কাজ করলাম। ভীষণ ভাল লেগেছে। কারণ আমার নিজের কবিতা বই আকারে বেরিয়েছে। কিন্তু অডিও বুক, এই ফর্মটা আমার কাছে একেবারে নতুন। আমি নিজের কবিতা নিজে আবৃত্তি করব, বা আবৃত্তি করব বলাটা ভুল, নিজে পড়ব, সেটা রেকর্ড করা হচ্ছে। যেহেতু মিউজিকের প্রতি সব সময়ই আমার ভালবাসা থাকেই তাই জন্য আমি ভাবলাম শুধু আমি বলছি সেটা রেকর্ড করব না, হোয়াই ডোন্ট আই মেক ইট রিচার? রিচার বলতে যদি এর মধ্যে মিউজিক আনতে পারি, যদি সাউন্ড ডিজাইন আনতে পারি।”
কবিতা এবং গল্পের এক অন্য রকম পরিবেশনার মাধ্যম এই ‘স্টোরি টেল’। কবিতার অনুসঙ্গে সেখানে মিশে থাকে সঙ্গীত। অনুপমের কথায়, “প্রত্যেকটা কবিতার তো একটা প্রেক্ষাপট থাকে। ইনফ্যাক্ট এখানে যে কবিতাগুলো আছে সেগুলোতে আমার মনে হল যে, সুন্দর করে আমি যদি সাউন্ড এবং মিউজিক দিয়ে ডিজাইন করতে পারি। আমি সঙ্গে পেয়ে গেলাম প্রবুদ্ধ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। প্রবুদ্ধদা মিউজিক ডিজাইন করেছে, আর শমি চট্টোপাধ্যায় সাউন্ড ডিজাইন করেছে। আমরা তিনজন মিলেই কাজটা করেছি। আমার নিজের লেখা কবিতা অন্য ভাবে পড়ছি আমি, সেটা পাঠকদের কাছেও নতুন অভিজ্ঞতা হবে। ভাল লাগছে এই সুযোগ স্টোরিটেল দিয়েছে বলে।”
আরও পড়ুন, Suniel Shetty: ৬০ বছর বয়সে ওয়েব ডেবিউ করছেন সুনীল শেট্টি