AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Uric Acid: খাওয়া কমিয়েও কমছে না ইউরিক অ্যাসিড! কাজে দিতে পারে এই অভ্যাস

Ramdev on Uric Acid: ইউরিক অ্যাসিড হল শরীরে বর্জ্য় পদার্থ, যা শরীরে পিউরিন ভেঙে গেলে তৈরি হয়। যখন এই ইউরিক অ্য়াসিডের পরিমাণ শরীরে বাড়তে থাকে, তখনই কিডনি সেটিকে শরীরের বাইরে বের করতে অক্ষম হয়ে পড়ে। যার জেরে শরীরের নানা অংশ জমে, বাড়ায় ব্যথা।

Uric Acid: খাওয়া কমিয়েও কমছে না ইউরিক অ্যাসিড! কাজে দিতে পারে এই অভ্যাস
প্রতীকী ছবিImage Credit: নিজস্ব চিত্র
| Updated on: Dec 08, 2025 | 12:11 PM
Share

নয়াদিল্লি: ইউরিক অ্য়াসিডের ব্যথায় জেরবার? সার্বিক ভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণ এবং সুষম আহারের পরও পরিস্থিতির বিশেষ উন্নতি হচ্ছে না। তবে দিনের এই কয়েকটি সহজ অভ্যাসে পরিস্থিতির বদল ঘটতে পারে। কমতে পারে ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা।

ইউরিক অ্যাসিড হল শরীরে বর্জ্য় পদার্থ, যা শরীরে পিউরিন ভেঙে গেলে তৈরি হয়। যখন এই ইউরিক অ্য়াসিডের পরিমাণ শরীরে বাড়তে থাকে, তখনই কিডনি সেটিকে শরীরের বাইরে বের করতে অক্ষম হয়ে পড়ে। যার জেরে শরীরের নানা অংশ জমে, বাড়ায় ব্যথা। এবার প্রশ্ন হল এই ইউরিক অ্য়াসিড কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন? পরামর্শ দিয়েছেন রামদেব। তাঁর মতে, কয়েকটি যোগাসন এই রোগের ক্ষেত্রে হতে পারে কার্যকরী।

ত্রিকোণাসন

এই যোগাসনে গোটা শরীর ত্রিভুজাকার রূপ ধারণ করে। যার জেরে শরীরে রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। পেশী শক্ত হয়। কোমর, পায়ে থাকা ব্যথা কমে। শরীরের গাঁটে জমে থাকা ইউরিক অ্য়াসিড মুক্ত হয়।

ভুজঙ্গাসন

এই যোগাসনে শরীর হয়ে ওঠে একেবারে ধনুকের মতো। যা মূলত বুক এবং মেরুদণ্ডকে প্রসারিত করে থাকে। দূর করে ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা। বৃদ্ধি করে হজমশক্তি। এছাড়াও, হৃদপিণ্ডের পেশীগুলিকে শক্তিশালী করে। ফুসফুসের সক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

পবনমুক্তাসন

এই যোগাসন শরীরে তৈরি হওয়া গ্যাস, বদহজম বন্ধ করে, হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। বলা রাখা প্রয়োজন, শরীরে হজম শক্তি বাড়লে তা পিউরিন ভেঙে দেয় এবং ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

যে অভ্যাস ত্যাগ করার নয়

ইউরিক অ্য়াসিড কমাতে যোগাসন ছাড়াও বেশ কয়েকটি অভ্যাস জীবনযাপনের মধ্য়ে নিয়ে আসা প্রয়োজন। রামদেবের কথায়, দিনে কমপক্ষে আড়াই থেকে তিন লিটার জল খাওয়া প্রয়োজন। এছাড়াও, ডাল, মটন, ভাজা এবং সর্বোপরি মদ থেকে দূরে থাতে হবে। প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাঁটাচলা করা অত্যন্ত জরুরি।