Hypertension: গরমের এই ৫ ফল খেলেই বশে থাকলে ব্লাড প্রেশার, বাড়বে না হার্ট অ্যাটাক বা হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি

megha |

Jun 20, 2024 | 12:37 PM

Fruits for Blood Pressure: উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে সচেতন না হলে এটা প্রাণঘাতী হয়ে উঠতে পারে। হাই ব্লাড প্রেশার হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকের পিছনে উচ্চ রক্তচাপ দায়ী হয়। হাইপারটেনশনে ভুগলে রোজ প্রেশারের ওষুধ খেতে হয়।

Hypertension: গরমের এই ৫ ফল খেলেই বশে থাকলে ব্লাড প্রেশার, বাড়বে না হার্ট অ্যাটাক বা হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি

Follow Us

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে সচেতন না হলে এটা প্রাণঘাতী হয়ে উঠতে পারে। হাই ব্লাড প্রেশার হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকের পিছনে উচ্চ রক্তচাপ দায়ী হয়। হাইপারটেনশনে ভুগলে রোজ প্রেশারের ওষুধ খেতে হয়। পাশাপাশি উচ্চ সোডিয়াম যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। জাঙ্ক ফুড থেকে দূরে থাকতে হয়। খাবার পাতে কাঁচা নুন একদম চলে না। এছাড়া এমন বেশ কিছু ফল রয়েছে, যা গরমে রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

তরমুজ: তরমুজের মধ্যে জলের পরিমাণ বেশি। গরমে এই ফল খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে। এছাড়া তরমুজের মধ্যে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন বি৬-এর মতো উপাদান রয়েছে, যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং হার্টের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।

কলা: কলার মধ্যে উচ্চ পরিমাণে পটাশিয়াম পাওয়া যায়। এই ফল রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি কলা হজমজনিত সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে, হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করতে এবং ওজনকে বশে রাখতে সাহায্য করে।

আম: আমের জন্যই গ্রীষ্মকালের অপেক্ষা। এই ফল উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দূর করতে সহায়ক। আম হজমের সমস্যা দূর করে, হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে।

পাকা পেঁপে: পেঁপের মধ্যে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফোলেট ও পটাশিয়ামের মতো উপাদান রয়েছে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। পাশাপাশি কোলেস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি এড়ানো যায়। তাছাড়া পাকা পেঁপে শারীরিক প্রদাহ কমাতেও সহায়ক।

চেরি: এই ফলের মধ্যে সোডিয়ামের পরিমাণ কম এবং পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি। চেরি খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাছাড়া চেরির মধ্যে হার্টের সমস্যা প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রয়েছে।

রক্তচাপকে বশে রাখতে আর যে সব বিষয় মেনে চলবেন-

  • প্রতিদিন শরীরচর্চা, যোগব্যায়াম করুন
  • দৈনন্দিন খাবারে নুন খাওয়ার পরিমাণ কম
  • যদি ওবেসিটিতে ভোগেন তাহলে দেহের ওজন কমান
  • ধূমপান বন্ধ করুন। সীমিত পরিমাণে মদ্যপান করুন
  • মানসিক চাপ কমান
Next Article