Lawrence Bishnoi: দিল্লি পুলিশের ‘বাহাদুরি’, জোর ধাক্কা খেল লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাং

Lawrence Bishnoi: গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই জেলে রয়েছেন। এই শুটারদের কে নির্দেশ দিচ্ছে? পুলিশ জানিয়েছে, লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ঘনিষ্ঠ সহযোগী আরজু বিষ্ণোই ও লরেন্সের ভাই আনমোল বিষ্ণোইয়ের নির্দেশে ধৃতরা কাজ করছিল। টার্গেটের উপর তারা নজরদারি চালাচ্ছিল। ধৃতদের কাছ থেকে ৬টি অত্যাধুনিক পিস্তল, ২৪ রাউন্ড গুলি এবং জিপিএস ট্র্যাকিং যন্ত্র পাওয়া গিয়েছে।

Lawrence Bishnoi: দিল্লি পুলিশের 'বাহাদুরি', জোর ধাক্কা খেল লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাং
লরেন্স বিষ্ণোই (ফাইল ফোটো)
Follow Us:
| Updated on: Oct 26, 2024 | 2:42 AM

নয়াদিল্লি: মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মন্ত্রী বাবা সিদ্দিকির পর টার্গেট ছিল আরও দুই ব্যক্তি। তার আগেই দিল্লি পুলিশের তৎপরতায় ধরা পড়ল গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাংয়ের সাত শুটার। পঞ্জাব-সহ একাধিক রাজ্য থেকে এই সাতজনকে গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল। রাজস্থানের দুই ব্যক্তিকে টার্গেট করেছিল এই শুটাররা। পুলিশ জানিয়েছে, রাজস্থানের গঙ্গানগরের সুনীল পহলওয়ান এবং রাজস্থানের এক প্রাক্তন বিধায়কের ভাইপো রাজ কুমার গৌরকে হত্যার ছক কষেছিল লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাং।

দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেলের অতিরিক্ত সিপি প্রমোদ কুমার কুশওয়াহা বলেন, “এসিপি ধর্মেন্দ্রর নেতৃত্বে একটি টিম এই সাত শুটারকে গ্রেফতার করেছে। তারা রাজস্থানের এক ব্যক্তিকে খুনের ছক কষেছিল। যদি তারা একাজ করতে পারত, তাহলে আরও টার্গেট পেত।” পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম রিতেশ, সুখরাম, শাহিল, অমর, বাদল, প্রমোদ এবং সন্দীপ। তবে এই সাতজনের সঙ্গে বাবা সিদ্দিকির খুনের কোনও যোগসূত্র পায়নি পুলিশ। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

সাত শুটারকে গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশ

গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই জেলে রয়েছেন। এই শুটারদের কে নির্দেশ দিচ্ছে? পুলিশ জানিয়েছে, লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ঘনিষ্ঠ সহযোগী আরজু বিষ্ণোই ও লরেন্সের ভাই আনমোল বিষ্ণোইয়ের নির্দেশে ধৃতরা কাজ করছিল। টার্গেটের উপর তারা নজরদারি চালাচ্ছিল। ধৃতদের কাছ থেকে ৬টি অত্যাধুনিক পিস্তল, ২৪ রাউন্ড গুলি এবং জিপিএস ট্র্যাকিং যন্ত্র পাওয়া গিয়েছে।

এই খবরটিও পড়ুন

এদিনই আবার লরেন্স বিষ্ণোই ও কালা জাথেডি গ্যাংয়ের সঙ্গে যুক্ত এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতের নাম রিজওয়ান আনসারি। তার কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে। ধৃতের বিরুদ্ধে উত্তর প্রদেশে একাধিক মামলা রয়েছে।