AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Supreme Court-SSC Case: ‘ট্রুলি শকিং…লজ্জাজনক’, SSC-র বিরুদ্ধে অভিযোগ শুনে চমকে গেল সুপ্রিম কোর্ট

Supreme Court-SSC Case: সম্প্রতি এসএসসি মামলায় রাজ্যের পুনর্বিবেচনার আর্জি খারিজ হয়ে যায়। ফলে চাকরিহারাদের কাছে আপাতত নতুন করে পরীক্ষা না দিয়ে চাকরি ফেরানোর উপায় নেই।

Supreme Court-SSC Case: 'ট্রুলি শকিং...লজ্জাজনক', SSC-র বিরুদ্ধে অভিযোগ শুনে চমকে গেল সুপ্রিম কোর্ট
রাজ্য ও রাজ্যপালের মধ্যে সামঞ্জস্য নিয়ে প্রশ্ন করল সুপ্রিম কোর্ট
| Updated on: Aug 21, 2025 | 2:05 PM
Share

সুমন মহাপাত্র ও জ্যোতির্ময় কর্মকারের রিপোর্ট

নয়া দিল্লি: এখনও অযোগ্যদের নিয়োগ করার চেষ্টা করছে রাজ্য! এমন অভিযোগ শুনেই ভর্ৎসনা করল সুপ্রিম কোর্ট। বৃহস্পতিবার শীর্ষ আদালতে ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হল রাজ্য ও স্কুল সার্ভিস কমিশনকে। এদিন সুপ্রিম কোর্টে বেশ কয়েকজন চাকরিহারা দাবি করেন তাঁরা সুপ্রিম-রায়ের অপেক্ষায় ছিলেন, ফলে ফর্ম ফিল আপ করেননি। সময় বাড়ানোর আর্জি জানান তাঁরা। স্কুল সার্ভিস কমিশনের নতুন নিয়োগ পরীক্ষার দিন পিছিয়ে দেওয়ার আর্জি জানিয়েও সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কয়েকজন পরীক্ষার্থী।

এছাড়াও ২০১৬ সালের মতো এবারেও গ্র‍্যাজুয়েশনে ৪৫ শতাংশ নম্বর পাওয়া চাকুরিরত শিক্ষকদের নতুন নিয়োগ পরীক্ষায় বসতে দেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছিল। এই আবেদনের সম্মতি দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জয় কুমার ও সতীশ চন্দ্র শর্মার বেঞ্চ।

সেই নিয়োগ মামলার শুনানিতে এদিন অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরিতে ঢোকানোর চেষ্টার প্রেক্ষিতে ফের সুপ্রিম কোর্টে তীব্র ভর্ৎসনার মুখে রাজ্য সরকার।

চাকুরিরত যোগ্য শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ফর্ম ফিল আপ করার জন্য সাত দিন অতিরিক্ত সময় দেওয়ার কথাও বলেছে শীর্ষ আদালত। রাজ্য ও এসএসসি চাইলে পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনা করতে পারে বলে উল্লেখ করেছে সুপ্রিম কোর্ট। এই বিষয়ে নোটিস ইস্যু করে রাজ্য সরকারের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ৪৫ শতাংশ নম্বর নিয়ে যাঁরা আবেদন করতে পারছিলেন না, তাদের বিষয়টাও খতিয়ে দেখতে বলেছে সুপ্রিম কোর্ট।

এদিন মামলায় এক আইনজীবী সওয়াল করেন, রাজ্য এখনও অযোগ্যদের নিয়োগ করার চেষ্টা করছে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জয় কুমার ভর্ৎসনা করে বলেন, “আপনারা এখনও নিজেদের পছন্দের অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরিতে ঢোকাতে চাইছেন? এটা লজ্জাজনক। ট্রুলি শকিং। আমরা আগেই বলেছি, কোনওভাবেই কোনও অযোগ্য ব্যক্তিকে নিয়োগ পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হবে না।”