Passport case: পাসপোর্ট জালিয়াতিতে কি সর্ষের মধ্যে ভূত? নজরে কলকাতা পুলিশের ৪ কর্মী
Passport case: লালবাজার সূত্রে খবর, পাসপোর্ট জালিয়াতিকাণ্ডে স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিমের আধিকারিকদের নজরে কলকাতা পুলিশের দুই আধিকারিক, এক কনস্টেবল এবং এক হোমগার্ড। দুই আধিকারিকের একজন থানায় কর্মরত, অন্যজন সিকিউরিটি কন্ট্রোল অফিসে কর্মরত।
কলকাতা: পাসপোর্ট জালিয়াতি কাণ্ডে ধরা পড়েছেন এক প্রাক্তন পুলিশকর্মী। এবার তদন্তকারীদের আতসকাচের তলায় কলকাতা পুলিশের চার কর্মী। পাসপোর্ট কাণ্ডে কি সর্ষের মধ্যেই ভূত লুকিয়ে? খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। এই চারজনের কাছ থেকে গোটা চক্রের আরও তথ্য পাওয়া যেতে পারে বলে তদন্তকারীরা মনে করছেন।
লালবাজার সূত্রে খবর, পাসপোর্ট জালিয়াতিকাণ্ডে স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিমের আধিকারিকদের নজরে কলকাতা পুলিশের দুই আধিকারিক, এক কনস্টেবল এবং এক হোমগার্ড। দুই আধিকারিকের একজন থানায় কর্মরত, অন্যজন সিকিউরিটি কন্ট্রোল অফিসে কর্মরত। আর পুলিশ কনস্টেবল সিকিউরিটি কন্ট্রোল অফিসে কর্মরত।
জানা গিয়েছে, এই চারজনকে আপাতত বর্তমান দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তাঁদের ভূমিকা খতিয়ে দেখছেন SIT তদন্তকারীরা। তাঁদের ইঙ্গিত, এই চারজনের কাছ থেকে গোটা চক্রের আরও নতুন সূত্র পাওয়া যেতে পারে।
এই খবরটিও পড়ুন
দিন দুয়েক আগেই পাসপোর্ট জালিয়াতি কাণ্ডে এক প্রাক্তন পুলিশকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃতের নাম আব্দুল হাই। কলকাতা পুলিশের প্রাক্তন সাব ইন্সপেক্টর তিনি। কলকাতা পুলিশের সিকিউরিটি কন্ট্রোলের অফিসেও কাজ করেছেন। সবমিলিয়ে পাসপোর্ট জালিয়াতি কাণ্ডে এখনও ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
পাসপোর্ট জালিয়াতি কাণ্ডে পুলিশকর্মীদের জড়িত থাকা নিয়ে কয়েকদিন আগে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন প্রাক্তন পুলিশকর্তা অরিন্দম আচার্য। তিনি বলেছিলেন, “অর্থের প্রলোভনে পা দিচ্ছেন পুলিশকর্মীরা। আর টাকা ছড়িয়ে মাকড়শার মতো জাল ছড়াচ্ছে জালিয়াতরা।”