AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kalyan Banerjee: সি ভি আনন্দ বোসের নামে একাধিক ধারায় অভিযোগ দায়ের কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের

Kalyan Banerjee-Governor: মঙ্গলবারই শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয় রাজভবনের তরফে। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ উস্কে দেওয়ার অভিযোগে বিএনএস-এর ১৫১, ১৫২ নম্বর ধারায় মামলা রুজু হয়েছে। একইসঙ্গে রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধানের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনার অভিযোগে ভারতীয় ন্যায় সংহিতায় ১৯৭ নম্বর ধারায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে।

Kalyan Banerjee: সি ভি আনন্দ বোসের নামে একাধিক ধারায় অভিযোগ দায়ের কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের
| Edited By: | Updated on: Nov 19, 2025 | 5:15 PM
Share

কলকাতা: রাজ্যপালের সঙ্গে সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সংঘাত এবার আরও একধাপ এগোল। রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করলেন কল্যাণ। বুধবার হেয়ার স্ট্রিট থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ৬১, ১৫২, ১৯২, ১৯৬ ও ৩৫৩ নম্বর ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

মঙ্গলবারই শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয় রাজভবনের তরফে। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ উস্কে দেওয়ার অভিযোগে বিএনএস-এর ১৫১, ১৫২ নম্বর ধারায় মামলা রুজু হয়েছে। একইসঙ্গে রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধানের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনার অভিযোগে ভারতীয় ন্যায় সংহিতায় ১৯৭ নম্বর ধারায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এবার দায়ের হল পাল্টা অভিযোগ।

বিতর্কের সূত্রপাত দিনকয়েক আগে। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্য়ায় দাবি করেছিলেন রাজভবনের অন্দরে নাকি বোমা-বন্দুক মজুত রয়েছে। এরপরই গত সোমবার বম্ব স্কোয়াড ডাকে রাজভবন। সিআইএসএফ ও রাজ্য পুলিশকে দিয়ে আগ্নেয়াস্ত্রের খোঁজ করা হয়। এরপর মঙ্গলবার তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে থানায়।

অভিযোগপত্রে সি ভি আনন্দ বোসের নাম, ঠিকানা, বাবার নাম লেখা হলেও, পদটি লেখা হয়নি। শুধুমাত্র ব্যক্তি সি ভি আনন্দ বোসের নাম করেই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগপত্রে একাধিক ভিডিয়োর লিংক তুলে দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন সময় সংবাদমাধ্যমে বোস কী কী বলেছেন, সে সবও উল্লেখ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, রাজভবনের তরফ থেকে একটি বিবৃতিও জারি করে বলা হয়, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি এবং সাংবাদিকদের জন্য রাজভবন খুলে দেওয়া হবে। তাঁরা সরেজমিনে দেখতে পারবেন, আদৌ কোনও অস্ত্র বা গোলাবারুদ রাখা রয়েছে কি না। আর তারপর যদি কল্যাণের দাবি ভুয়ো প্রমাণিত হয়,তখন তাঁকে বাংলার মানুষের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে বলেও উল্লেখ করে রাজভবন।