Mamata Banerjee: ‘ভেবেছে বাংলাদেশের মতো ক্ষমতা দখল করবে…,’, ক্ষমতার মায়া করেন না, RG Kar কাণ্ডে সাফ বার্তা মমতার

ঈপ্সা চ্যাটার্জী |

Aug 15, 2024 | 11:59 AM

RG Kar Case: আরজি কর কাণ্ডের প্রসঙ্গ টেনে মমতা বলেন, "বলুন, কোন অ্যাকশনটা আমরা নিইনি? ১২ ঘণ্টার মধ্যে খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কলকাতা পুলিশ ১৬৪ জনকে কাজে লাগিয়েছিল। একমাসের সিসি ফুটেজ পরীক্ষা করা হয়েছে।"

Follow Us

কলকাতা: আরজি কর কাণ্ড নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের মুখে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। বেহালায় প্রাক-স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান থেকে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী বললেন, “বাংলাদেশের ঘটনা থেকে যদি ভাবেন এখানে ক্ষমতা দখল করবেন। শুনে রাখুন, আমি ক্ষমতার মায়া করি না। মানুষের কাজ করতে চাই।”

আরজি কর কাণ্ড নিয়ে প্রথম থেকেই সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। আশ্বাস দিয়েছেন নিরপেক্ষ তদন্তের। রবিবারের মধ্য়ে তদন্তে অগ্রগতি না হলে, সিবিআই-র হাতে তদন্তভার তুলে দেবেন বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে তার আগেই কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে মঙ্গলবারই সিবিআই-র হাতে ‘তিলোত্তমা’ কাণ্ডের তদন্তভার তুলে দেওয়া হয়।

বুধবার বেহালায় প্রাক-স্বাধীনতা দিবসের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “বাংলাদেশে একটা ঘটনা ঘটেছে। অনেকে ভেবেছেন, সেই ঘটনা টেনে এনে যদি ক্ষমতা দখল করতে পারেন। শুনে রাখুন, আমার ক্ষমতার মায়া নেই। আমি মানুষের জন্য কাজ করতে চাই।”

আরজি কর কাণ্ডের প্রসঙ্গ টেনে মমতা বলেন, “বলুন, কোন অ্যাকশনটা আমরা নিইনি? ১২ ঘণ্টার মধ্যে খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কলকাতা পুলিশ ১৬৪ জনকে কাজে লাগিয়েছিল। একমাসের সিসি ফুটেজ পরীক্ষা করা হয়েছে। রবিবার পর্যন্ত সময় দিয়েছিলাম। তার আগেই সিবিআইয়ের হাতে মামলা তুলে দেওয়া হল। রবিবারের মধ্যে মামলার কিনারা হোক। আমরা ফাঁসি চাই।”

তিনি জানান যে ‘তিলোত্তমা’ কাণ্ডের খবর যখন পান, তখন ঝাড়গ্রাম থেকে ফিরছিলেন। সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ কমিশনারকে ফোন করেন। মেয়েটির মা-বাবার সঙ্গে কথা বলেন। সারা রাত ঘুমাতে পারেননি। পুলিশের পাশাপাশি স্বাস্থ্য দফতরের প্রশংসা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “স্বাস্থ্যভবনকে তদন্ত করতে বলেছিলাম। চারজনকে বদলি করে দিয়েছি। তদন্ত করতে সময় লাগে।”

এরপরই বাম জমানার উদাহরণ টেনে বলেন, “প্রমাণ ছাড়া নির্দোষকে কীভাবে গ্রেফতার করব? ধনঞ্জয়ের ঘটনা মনে আছে তো? ধনঞ্জয়ের ঘটনায় যা হয়েছিল, তা যেন আর না হয়। মিথ্যা সাক্ষী দেওয়া হয়েছিল। তিনি এখন বিলাপ করেন। মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে তাঁকে মিথ্যা সাক্ষী দিতে বাধ্য করা হয়েছিল।”

একযোগে সিপিআইএম-কংগ্রেসকে আক্রমণ করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমাকে যা ইচ্ছা বলুন, কিন্তু বাংলা মাকে অসম্মান করবেন না। এমন একটা ঘটনায় মৃতার আত্মার শান্তি কামনা করুন। পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। রাজনীতি করবেন না। কিছু রাজনৈতিক দল আন্দোলন করছেন। মমতাকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র করছে। কিছুদিন যাক বুঝতে পারবেন, আসল রহস্য কী ছিল।”

আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)

 

 

কলকাতা: আরজি কর কাণ্ড নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের মুখে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। বেহালায় প্রাক-স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান থেকে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী বললেন, “বাংলাদেশের ঘটনা থেকে যদি ভাবেন এখানে ক্ষমতা দখল করবেন। শুনে রাখুন, আমি ক্ষমতার মায়া করি না। মানুষের কাজ করতে চাই।”

আরজি কর কাণ্ড নিয়ে প্রথম থেকেই সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। আশ্বাস দিয়েছেন নিরপেক্ষ তদন্তের। রবিবারের মধ্য়ে তদন্তে অগ্রগতি না হলে, সিবিআই-র হাতে তদন্তভার তুলে দেবেন বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে তার আগেই কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে মঙ্গলবারই সিবিআই-র হাতে ‘তিলোত্তমা’ কাণ্ডের তদন্তভার তুলে দেওয়া হয়।

বুধবার বেহালায় প্রাক-স্বাধীনতা দিবসের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “বাংলাদেশে একটা ঘটনা ঘটেছে। অনেকে ভেবেছেন, সেই ঘটনা টেনে এনে যদি ক্ষমতা দখল করতে পারেন। শুনে রাখুন, আমার ক্ষমতার মায়া নেই। আমি মানুষের জন্য কাজ করতে চাই।”

আরজি কর কাণ্ডের প্রসঙ্গ টেনে মমতা বলেন, “বলুন, কোন অ্যাকশনটা আমরা নিইনি? ১২ ঘণ্টার মধ্যে খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কলকাতা পুলিশ ১৬৪ জনকে কাজে লাগিয়েছিল। একমাসের সিসি ফুটেজ পরীক্ষা করা হয়েছে। রবিবার পর্যন্ত সময় দিয়েছিলাম। তার আগেই সিবিআইয়ের হাতে মামলা তুলে দেওয়া হল। রবিবারের মধ্যে মামলার কিনারা হোক। আমরা ফাঁসি চাই।”

তিনি জানান যে ‘তিলোত্তমা’ কাণ্ডের খবর যখন পান, তখন ঝাড়গ্রাম থেকে ফিরছিলেন। সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ কমিশনারকে ফোন করেন। মেয়েটির মা-বাবার সঙ্গে কথা বলেন। সারা রাত ঘুমাতে পারেননি। পুলিশের পাশাপাশি স্বাস্থ্য দফতরের প্রশংসা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “স্বাস্থ্যভবনকে তদন্ত করতে বলেছিলাম। চারজনকে বদলি করে দিয়েছি। তদন্ত করতে সময় লাগে।”

এরপরই বাম জমানার উদাহরণ টেনে বলেন, “প্রমাণ ছাড়া নির্দোষকে কীভাবে গ্রেফতার করব? ধনঞ্জয়ের ঘটনা মনে আছে তো? ধনঞ্জয়ের ঘটনায় যা হয়েছিল, তা যেন আর না হয়। মিথ্যা সাক্ষী দেওয়া হয়েছিল। তিনি এখন বিলাপ করেন। মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে তাঁকে মিথ্যা সাক্ষী দিতে বাধ্য করা হয়েছিল।”

একযোগে সিপিআইএম-কংগ্রেসকে আক্রমণ করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমাকে যা ইচ্ছা বলুন, কিন্তু বাংলা মাকে অসম্মান করবেন না। এমন একটা ঘটনায় মৃতার আত্মার শান্তি কামনা করুন। পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। রাজনীতি করবেন না। কিছু রাজনৈতিক দল আন্দোলন করছেন। মমতাকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র করছে। কিছুদিন যাক বুঝতে পারবেন, আসল রহস্য কী ছিল।”

আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)

 

 

Next Article