কলকাতা: “সিপিএম কংগ্রেস বিজেপি নিজেদের স্বার্থে ডায়মন্ড-হারবারে নওশাদকে বলি দিতে যাচ্ছিল।” টিভি-৯ বাংলার এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে এ ভাষাতেই বাংলার বিরোধীদের এ ভাষাতেই তুলোধনা করলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। একইসঙ্গে চাঁচাছোলা ভাষায় তোপ দাগলেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমকেও। ছেড়ে কথা বললেন না বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। প্রসঙ্গত, বসিরহাট, কৃষ্ণনগর-সহ বাংলার একাধিক হাই-প্রোফাইল আসনের পাশাপাশি এবারে যে বিশেষ নজর থাকবে ডায়মন্ড হারবারেও তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। শেষ দুইবার এই কেন্দ্র থেকে জিতেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারেও সেখানেই প্রার্থী তিনি।
এদিকে এই ডায়মন্ড হারবারেই একাধিকবার দাঁড়ানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন আইএসএফের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী। প্রকাশ্যেই বলেছিলেন ইচ্ছার কথা। যদিও শেষ পর্যন্ত তাঁকে টিকিট দেয়নি দল। দাঁড়িয়েছেন মজনু লস্কর। তোপ দাগতে দেখা গিয়েছে তৃণমূল নেতাদের। তমলুকের তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্য তো খোঁচা দিয়ে লিখেছেন, পান্তা ভাত খেয়ে বিরায়ানির ঢেঁকুর তোলা উচিত নয়। যদিও কুণালের মতে, তিনি নওশাদকে ট্রোল করার বিরুদ্ধে। দিও টিভি-৯ বাংলা ডিজিট্যালের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ এডিটর নির্ণয় ভট্টাচার্য্যকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে কুণাল স্পষ্ট বললেন, “কে দাঁড়াল সেটা আমরা ভাবছিই না। অভিষেক ৪ থেকে ৫ লক্ষ ভোটে জিতবে।” এরপরেই বিরোধীদের বিরুদ্ধে চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণ শানিয়ে বলেন, “সিপিএম কংগ্রেস বিজেপি নিজেদের স্বার্থে ডায়মন্ড-হারবারে নওশাদকে বলি দিতে যাচ্ছিল। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যদি ওদের গলার কাঁটা হয় তাহলে শুভেন্দু দাঁড়াচ্ছেন না কেন? মহম্মদ সেলিম দাঁড়াচ্ছেন না কেন? ডিওয়াইএফআইয়ের একটা বাচ্চা ছেলে প্রতীক উর রহমানকে ওখানে হারতে পাঠিয়ে নিজে গিয়েছেন মুর্শিদাবাদে। কত বড় স্বার্থপর হলে এই জিনিস হয়!”
অন্যদিকে কুণালের কথায় আবার পাত্তা দিতে নারাজ সেলিম। পাল্টা খোঁচা দিয়ে তিনি আবার বলছেন, “এত দিন হয়ে গেল বিজেপি প্রার্থী দিতে পারছে না কেন? এটা কী ইঙ্গিত করে? আগের সেটা উত্তর দিন ওনারা। আর কুণাল ঘোষের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আমি সময় নষ্ট করতে চাই না।”
কলকাতা: “সিপিএম কংগ্রেস বিজেপি নিজেদের স্বার্থে ডায়মন্ড-হারবারে নওশাদকে বলি দিতে যাচ্ছিল।” টিভি-৯ বাংলার এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে এ ভাষাতেই বাংলার বিরোধীদের এ ভাষাতেই তুলোধনা করলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। একইসঙ্গে চাঁচাছোলা ভাষায় তোপ দাগলেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমকেও। ছেড়ে কথা বললেন না বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। প্রসঙ্গত, বসিরহাট, কৃষ্ণনগর-সহ বাংলার একাধিক হাই-প্রোফাইল আসনের পাশাপাশি এবারে যে বিশেষ নজর থাকবে ডায়মন্ড হারবারেও তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। শেষ দুইবার এই কেন্দ্র থেকে জিতেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারেও সেখানেই প্রার্থী তিনি।
এদিকে এই ডায়মন্ড হারবারেই একাধিকবার দাঁড়ানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন আইএসএফের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী। প্রকাশ্যেই বলেছিলেন ইচ্ছার কথা। যদিও শেষ পর্যন্ত তাঁকে টিকিট দেয়নি দল। দাঁড়িয়েছেন মজনু লস্কর। তোপ দাগতে দেখা গিয়েছে তৃণমূল নেতাদের। তমলুকের তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্য তো খোঁচা দিয়ে লিখেছেন, পান্তা ভাত খেয়ে বিরায়ানির ঢেঁকুর তোলা উচিত নয়। যদিও কুণালের মতে, তিনি নওশাদকে ট্রোল করার বিরুদ্ধে। দিও টিভি-৯ বাংলা ডিজিট্যালের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ এডিটর নির্ণয় ভট্টাচার্য্যকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে কুণাল স্পষ্ট বললেন, “কে দাঁড়াল সেটা আমরা ভাবছিই না। অভিষেক ৪ থেকে ৫ লক্ষ ভোটে জিতবে।” এরপরেই বিরোধীদের বিরুদ্ধে চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণ শানিয়ে বলেন, “সিপিএম কংগ্রেস বিজেপি নিজেদের স্বার্থে ডায়মন্ড-হারবারে নওশাদকে বলি দিতে যাচ্ছিল। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যদি ওদের গলার কাঁটা হয় তাহলে শুভেন্দু দাঁড়াচ্ছেন না কেন? মহম্মদ সেলিম দাঁড়াচ্ছেন না কেন? ডিওয়াইএফআইয়ের একটা বাচ্চা ছেলে প্রতীক উর রহমানকে ওখানে হারতে পাঠিয়ে নিজে গিয়েছেন মুর্শিদাবাদে। কত বড় স্বার্থপর হলে এই জিনিস হয়!”
অন্যদিকে কুণালের কথায় আবার পাত্তা দিতে নারাজ সেলিম। পাল্টা খোঁচা দিয়ে তিনি আবার বলছেন, “এত দিন হয়ে গেল বিজেপি প্রার্থী দিতে পারছে না কেন? এটা কী ইঙ্গিত করে? আগের সেটা উত্তর দিন ওনারা। আর কুণাল ঘোষের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আমি সময় নষ্ট করতে চাই না।”