সিপিএম

সিপিএম

ভারতের সবথেকে বড় বামপন্থী দল হল ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) বা সিপিআই(এম)। ১৯৬৪ সালে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি বা সিপিআই ভেঙে তৈরি হয়েছিল সিপিআইএম। পশ্চিমবঙ্গে ৩৪ বছর ধরে ক্ষমতায় ছিল সিপিআই(এম)-এর নেতৃত্বাধীন বামফ্রন্ট। এখনও পর্যন্ত এটিই বিশ্বের সবথেকে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকা, গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত কমিউনিস্ট সরকার। বেশ কয়েকবার সংসদে তৃতীয় বৃহত্তম দলও হয়েছে সিপিআই(এম)। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও ত্রিপুরাতেও দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায় ছিল সিপিআই(এম)। বর্তমানে, কেরল, বিহার, এবং তামিলনাড়ুর শাসক জোটের অংশ এই বাম দল। জ্যোতি বসু, ইএমএস নাম্বুদিরিপাদ, হরকিষেণ সিং সুরজিৎ, হরেকৃষ্ণ কোঞার প্রমুখ ছিলেন এই দলের বিশিষ্ট নেতা। বর্তমানে সিপিআই(এম)-এর সাধারণ সম্পাদক হলেন সীতারাম ইয়েচুরি।

Read More

Dipsita Dhar: ‘ও তো মিস ইউনিভার্স…’, দীপ্সিতার উপর চটে লাল কল্যাণ

TMC-CPIM: দীপ্সিতা জানান, কল্যাণকে তিনি খুঁজছিলেন। কিন্তু দেখতে পাননি। কটাক্ষের সুরে বাম প্রার্থী বলেন, হয়ত কল্যাণবাবু এখনও 'মিস্টার ইন্ডিয়ার ঘড়ি' পরে আছেন। পাল্টা আবার বাম প্রার্থীকে 'মিস ইউনিভার্স' খোঁচা দিতে ছাড়লেন না কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।

Md Selim: আরও এক ‘ভুয়ো’ এজেন্ট ধরলেন মহম্মদ সেলিম, ধরা পড়তেই মুখে এক নেতার নাম

Md Selim: এদিন সকাল থেকেই ময়দানে সেলিম। বিভিন্ন বুথে ঘুরছেন তিনি। সকালেই গোপীনাথপুরে বুথে ঢুকে এক যুবককে টেনে বের করে আনেন। তাঁর দাবি, ভুয়ো ফর্ম পূরণ করিয়ে তাঁদের এজেন্ট হিসাবে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। এদিকে সিপিএমের যিনি এজেন্ট ছিলেন, তাঁকেই বের করে দেওয়া হয়। মারধর করে বের করে দেওয়ার অভিযোগ করেন তিনি। 

Jangipur Loksabha: ভোটাররা ভোট দেবে কী, বিজেপি প্রার্থী-তৃণমূল ব্লক সভাপতির হাতাহাতি দেখছে…

Jangipur: তৃণমূল ব্লক সভাপতি অভিযোগ তোলেন, শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হচ্ছিল। সেখানে ঢুকে ঝামেলা করেন বিজেপি প্রার্থী। পাল্টা বিজেপি প্রার্থী প্রশ্ন করেন, তিনি কী করছেন? সে কথা শুনে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি বলেন তিনি এখানকার ভোটার। তখনই বিজেপি প্রার্থী প্রশ্ন করেন, "আপনার লাইন কোথায়?"

Md Selim: ময়দানে একাই সেলিম, ‘ভুয়ো এজেন্ট’ ধরে হিড়হিড় করে টেনে বের করলেন…

Murshidabad: ভুয়ো ভোটারের কথা শোনা গিয়েছে। এবার ভুয়ো এজেন্টের অভিযোগ তুললেন মহম্মদ সেলিম। এই বুথে এদিন সিপিএমের এজেন্ট ছিলেন মোস্তাক। তাঁকে মেরে বের করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। মহম্মদ সেলিম বলেন, "ফর্ম চুরি করে আমার ও নির্দলের এজেন্টকে মেরে অন্য লোক বসে আছে। এই চুরিটা প্রথম শুনলাম। তাদের গ্রেফতার করতে বলছি, সেক্টর অফিসার গ্রেফতার করছে না।"

Murshidabad: কংগ্রেস নেতার বাড়ি লক্ষ্য করে ‘বোমাবাজি’, ভোটের সকালে উত্তপ্ত হরিহরপাড়া

Murshidabad Loksabha Polls: মেকাইল হোসেন ধরমপুর অঞ্চলের কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি। এলাকায় কংগ্রেস নেতা হিসাবে বেশ নামডাক তাঁর। ভোটের দিন ভোরে তাঁরই বাড়ি লক্ষ্য করে বোমা মারা হয় বলে অভিযোগ। অভিযোগের তীর তৃণমূলের দিকে।

Domkal: ‘পাড়ার মোড় ব্লক করে বিরোধীদের আটকাচ্ছে’, কেন্দ্রীয় বাহিনী যেতেই সব ‘হাওয়া’

Murshidabad: সেলিম বলেন, "পোলিং এজেন্ট বসাতে গিয়ে তেতুলিয়া, ডোমকলের শহরের কয়েকটা জায়গায় সমস্যা তৈরি করেছে। রাস্তায় পথ আটকেছে। নাম নির্দিষ্ট করে আমরা পুলিশকে জানিয়েছি। স্থানীয় পুলিশ যা করে। বলেছে ঠিক আছে, আমরা দেখছি। আমরা কুইক রেসপন্স টিমকেও জানিয়েছি। ওরা গিয়েছে। আমি নিজেও যাব। শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে হলে রাস্তাঘাটেও যাতে মস্তানবাহিনী না থাকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে।"

Bhagabangola By-Election 2024: বাম-কংগ্রেস হাত মিলিয়ে খেলা ঘুরিয়ে দেবে না তো? আজ নজর ভগবানগোলা উপনির্বাচনেও

Bhagawangola Assembly By Elections 2024: প্রায় ৬৮.০৫ শতাংশ ভোট পেয়েছে ২০২১ সালে ভগবানগোলা বিধানসভা থেকে জয়ী হন ইদ্রিশ আলি। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি তাঁর মৃত্যু হয়। সেই থেকে এই আসন বিধায়কহীন। হাত ঘুরিয়ে কখনও বাম, কখনও কংগ্রেস দখলে রেখেছে এই কেন্দ্রটি। তবে ২০২১-এর ভোটে পালা বদল ঘটে এখানে। ফোটে ঘাসফুল।

West Bengal Lok Sabha Election 2024 Live: এগিয়ে সেলিমের কেন্দ্রই, বিকাল ৫টা অবধি মুর্শিদাবাদে ভোটের হার ৭৬.৪৯ শতাংশ

West Bengal Lok Sabha Election 2024 Phase 3 Voting Live News and Updates in Bengali: তৃতীয় দফার ভোট হয়ে গেল মঙ্গলবার। বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভোটদানের হার ৭৩.৯৩ শতাংশ। মালদহ উত্তরে ভোটের হার ৭৩.৩০ শতাংশ। মালদহ দক্ষিণে ভোটের হার ৭৩.৬৮ শতাংশ। জঙ্গিপুরে ভোটের হার ৭২.১৩ শতাংশ। মুর্শিদাবাদে ভোটের হার ৭৬.৪৯ শতাংশ।

Murshidabad Lok Sabha Constituency: কংগ্রেসকে সঙ্গে নিয়ে কি কামাল দেখাবেন সেলিম? নাকি দুই ফুলের টক্কর হবে মুর্শিদাবাদে?

Murshidabad Lok Sabha Constituency: ১৯৫২ সালে দেশের প্রথম লোকসভা নির্বাচনে এই আসনে জেতে কংগ্রেস। তবে মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রটি এক সময় দীর্ঘদিন বামেদের দখলে ছিল। ১৯৮০ সালের লোকসভা নির্বাচনে প্রথম বার এই আসনে জেতে বামেরা। তার পর থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত এই কেন্দ্র তাদের দখলে ছিল।

Arambagh: আরামবাগে তৃণমূল প্রার্থীর গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ, বিজেপি নেতারা বলছেন সিপিএমের ‘দোষ’

Arambagh: অভিযোগ, খানাকুলের পলাশপাই ১ নম্বর অঞ্চলের বরখান তলায় যখন তিনি এসেছিলেন সেখানেই তাঁর উপর চড়াও হয় বিজেপির লোকজন। ভাঙচুর করা হয় গাড়ি। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা এলাকায়।