‘প্রজেনি ম্যাপিং’ কী? ফর্ম ডিজিটাইজেশনের পর কোন তাজ্জব তথ্য এখন মাথাব্যথা কমিশনের
মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জ, যেখানে সেল্ফ ম্যাপড অর্থাৎ যাঁদের ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম রয়েছে, তাঁদের সংখ্যা মাত্র ৬৮ হাজার ৪৯৯। তার মানে ২০০২ সালের পর যাঁদের নাম উঠেছে, তাঁরাই প্রজেনি ম্যাপড। এবার দেখা যাচ্ছে কমিশনের পরিসংখ্যানে, এই প্রজেনি ম্যাপড ভোটারের সংখ্যাই ১ লক্ষ ৬৩ হাজার ৪৩৪।

কলকাতা: এসআইআর-এর দুটো ধাপ পেরিয়ে গিয়েছে। অর্থাৎ ফর্ম বিলির পর তা সংগ্রহ, তারপর ডিজিটাইজেশন! BLO-দের ভূমিকা এখানে শেষ, এবার গুরুদায়িত্ব ERO, জেলার নির্বাচনী আধিকারিকদের। এবার ফর্ম খতিয়ে দেখার পালা! আদৌ আপনি কিংবা আমি ভারতের নাগরিক কিনা, আদৌ আবেদনে কোনও ত্রুটি রয়েছে কিনা! মূলত এই ম্যাপিংয়ের ক্ষেত্রে দুটো সমান্তরাল ভাগ রয়েছে। একটি সেল্ফ ম্যাপড, অর্থাৎ যাঁদের নাম ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় রয়েছে। সেটা কমিশনের কাছে খুব একটা নাড়াচাড়া করার বিষয় নয়, জলের মতো পরিস্কার! দ্বিতীয়ত, প্রজেনি ম্যাপিং, সর্বাধিক এই বিষয়টির ওপরেই গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে! এসআইআর প্রক্রিয়ার মধ্যে ‘প্রজেনি’- এই শব্দবন্ধটির সঙ্গে আমরা এখনও সকলে সঠিকভাবে পরিচিত হয়ে উঠতে পারিনি! কী এই প্রজেনি ম্যাপিং? তাতে ঠিক কোন বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে! সেই নিয়েই আজকে ব্রিফিং রুমে আপনাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করব। সঙ্গে আমি শর্মিষ্ঠা। ...
