AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Senior Sub Editor - TV9 Bangla

sharmistha.chakraborty@tv9.com

বারো বছরেরও বেশি সময় ধরে এই পেশায়। সাত বছর ধরে ডিজিট্যাল মিডিয়ায় কাজ করছি। রাজ্য-রাজনীতি থেকে শুরু করে অপরাধ জগতের নানা দিকের কাটাছেঁড়া, রাজ্যের একাধিক দুর্নীতি, মামলা মোকদ্দমা নিয়ে প্রতিনিয়ত কাজ। লেখা চলে গ্রাম বাংলার প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের সুবিধা অসুবিধা নিয়েও। প্রতিনিয়ত সিনিয়রদের থেকে শিখে চলেছি। পরিশ্রম আর ‘স্মার্ট ওয়ার্কে’ বিশ্বাস রাখি। লেখা চলবে, বিশ্বাস রাখি। কাজের পর আমার সমস্তটা সময় কেবল সন্তানের জন্যই। ঘুরতে ভালবাসি, ভালবাসি সংসার-যাপন।

Read More
Follow On:
Arup Biswas: মন্ত্রিত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে অরূপের চিঠি, এবার মুখ্যমন্ত্রীর কোর্টে বল

Arup Biswas: মন্ত্রিত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে অরূপের চিঠি, এবার মুখ্যমন্ত্রীর কোর্টে বল

Kunal Ghosh: মঙ্গলবার সকাল থেকে যুবভারতীকাণ্ডে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি ঘটনাক্রম তৈরি হয়।  ১, এদিন মুখ্যমন্ত্রীর তৈরি করে দেওয়া প্রাক্তন বিচারপতি অসীম কুমার রায়ের নেতৃত্বে গঠিত কমিটি রিপোর্ট জমা দেয়। রিপোর্টে  ঘটনার দিন পুলিশের ভূমিকা কী ছিল, কীভাবে ব্যবস্থাপনা সাজানো হয়েছিল, কীভাবে চলছিল নজরদারি, সেই বিষয়ে পুলিশের কাছে জবাব চাওয়া হয়।

SIR:  নাম নেই!  তাহলে খোঁজ করুন এই তালিকায়, পেলেও পেয়ে যেতে পারেন!

SIR: নাম নেই! তাহলে খোঁজ করুন এই তালিকায়, পেলেও পেয়ে যেতে পারেন!

SIR In WB: ডানকুনি পৌরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর সূর্য দে। তিনি দীর্ঘদিন ধরেই ওই এলাকার বাসিন্দা। সূর্য চণ্ডীতলা বিধানসভা কেন্দ্রের বাসিন্দা। তাঁর ক্রমিক নম্বর ৪০, বুথ নম্বর ২২৬। তিনি তাঁর নাম খুঁজে পেয়েছেন মৃত ভোটারের তালিকায়। আর প্রতিবাদ জানাতে নিজেই চলে যান শ্মশানে।

Messi In Kolkata:  ক্ষোভ যুক্তিসঙ্গত! শনিবার স্টেডিয়ামে যা যা হল, তার বেশ কিছু ছবি নিয়ে প্রশ্ন

Messi In Kolkata: ক্ষোভ যুক্তিসঙ্গত! শনিবার স্টেডিয়ামে যা যা হল, তার বেশ কিছু ছবি নিয়ে প্রশ্ন

Messi In Kolkata: তারপরও শনিবার যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের বেশ কিছু ছবি প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে। চেয়ার, কার্পেট, ফুলের টব কারা তুলে নিয়ে গেল? প্রশ্ন উঠছে, যাঁরা চেয়ার-কার্পেট তুলে নিয়ে গেলেন, তাঁরা কি আদৌ ক্রীড়াপ্রেমী? ময়দানকে যাঁরা ভালবাসেন, তাঁরা কি সত্যি সত্যি মাঠে ক্ষতি করতে পারেন?

Babri Masjid: ‘বাবরি’ নামেই আপত্তি, এবার মুখ খুললেন মৌলানাদের একাংশ

Babri Masjid: ‘বাবরি’ নামেই আপত্তি, এবার মুখ খুললেন মৌলানাদের একাংশ

Babri Masjid: উল্লেখ্য, এই একই লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছেন হুমায়ুনও। আপাতত ৩০০ কোটির বাজেট ধরা হয়েছে। বাবরি মসজিদের সঙ্গে হাসপাতাল, স্কুলও নির্মাণ করবেন হুমায়ুন। তবে এর একটা পয়সাও সরকারের থেকে নেওয়া হবে না। আগামী এক মাসের মধ্যে এক ব্যক্তি ৮০ কোটি টাকা অনুদান দেবেন বলেও জানালেন হুমায়ুন। তবে সেই ব্যক্তির নাম প্রকাশ্যে আনেননি তিনি। 

Humayun Kabir: মুসলমান ভোট নিয়ে কোন অঙ্কে ‘অপজিশন পার্টি’ হওয়া যায় বলে দিলেন হুমায়ুন

Humayun Kabir: মুসলমান ভোট নিয়ে কোন অঙ্কে ‘অপজিশন পার্টি’ হওয়া যায় বলে দিলেন হুমায়ুন

Humayun Kabir On Election: কীভাবে বিধানসভায় সংখ্যালঘু বিধায়কের সংখ্যা কমেছে, তারও একটি পরিসংখ্যান দেন হুমায়ুন। মমতা সরকারকে খোঁচা দিয়ে হুমায়ুন বলেন, "২০১১সালে ক্ষমতায় আসার পর ৬৭ জন মুসলমান বিধায়ক ছিল। ৫ বছর পর ২০১৬ সালে সেটা নেমে এল ৫৭। ২০২১ সেটা নামল ৪৪ জনে।"

Haryana: রূপ নিয়ে ‘কমপ্লেক্স’! চাইতেন না বাড়ির কেউ তাঁর থেকে দেখতে সুন্দর হোক! চার সন্তানকে ‘খুন’ পুনমের

Haryana: রূপ নিয়ে ‘কমপ্লেক্স’! চাইতেন না বাড়ির কেউ তাঁর থেকে দেখতে সুন্দর হোক! চার সন্তানকে ‘খুন’ পুনমের

Haryana Murder: পুলিশ সূত্রে দাবি, ২০২৩ সালে প্রথম খুন হয় ইশিকা। ৯ বছরের ইশিকা পুনমের ননদের মেয়ে ছিল।  কিন্তু এই খুনের পর পরিবারের অনেকের তাঁর ওপর সন্দেহ হয়েছিল। আর সন্দেহ মেটাতে, পুলিশকে বিভ্রান্ত করতেই ২০২৩ সালেই নিজের চার বছরের ছেলেকেও খুন করেছিলেন পুনম। জেরায় তেমনটাই স্বীকার করেছেন তিনি। পুলিশের কথায়, আততায়ীর এই ধরনের চালাকিকে 'রেড হেরিং' বলে।

‘প্রজেনি ম্যাপিং’ কী? ফর্ম ডিজিটাইজেশনের পর কোন তাজ্জব তথ্য এখন মাথাব্যথা কমিশনের

‘প্রজেনি ম্যাপিং’ কী? ফর্ম ডিজিটাইজেশনের পর কোন তাজ্জব তথ্য এখন মাথাব্যথা কমিশনের

মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জ, যেখানে সেল্ফ ম্যাপড অর্থাৎ যাঁদের ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম রয়েছে, তাঁদের সংখ্যা মাত্র ৬৮ হাজার ৪৯৯। তার মানে ২০০২ সালের পর যাঁদের নাম উঠেছে, তাঁরাই প্রজেনি ম্যাপড। এবার দেখা যাচ্ছে কমিশনের পরিসংখ্যানে, এই প্রজেনি ম্যাপড ভোটারের সংখ্যাই ১ লক্ষ ৬৩ হাজার ৪৩৪।

Sukanta Majumder: ‘বাংলার লক্ষ্মীরা নারায়ণহারা’, ‘পরিযায়ী’ইস্যুতে সরব সুকান্ত

Sukanta Majumder: ‘বাংলার লক্ষ্মীরা নারায়ণহারা’, ‘পরিযায়ী’ইস্যুতে সরব সুকান্ত

Sukanta Majumder On Migrant Workers: বারাকপুরে সংকল্প যাত্রায় সুকান্ত বললেন, "বাংলার সব লক্ষ্মীরা লক্ষ্মীর ভান্ডার পাচ্ছেন। কিন্তু লক্ষ্মীদের কাছে নারায়ণ নেই, নারায়ণ কোথায়?" নিজেই উত্তর দেন, " নারায়ণ গুজরাটে, ইটের ভাটা ইট চাঁই মাথায় নিয়ে উঠছে, কোথাও ধান লাগাতে গিয়েছে, কোথাও ছোট একটা রোজগারের কাজ করছে! কারণ বাংলায় রোজগার নেই। বাংলার লক্ষ্মীদের নারায়ণছাড়া করেছে তৃণমূল।"

SIR: সার্ভার ডাউন? বিএলও-দের সমস্যা মেটাতে তৎপর কমিশন

SIR: সার্ভার ডাউন? বিএলও-দের সমস্যা মেটাতে তৎপর কমিশন

SIR In WB: ফর্ম ডিজিটাউজ করতে বিএলও-রা সমস্যায় পড়ছেন। সার্ভার সমস্যা নিয়েই টেলিকম সংস্থাগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসবে কমিশন। কীভাবে ইন্টারনেট পরিষেবার মান বাড়ানো যায়, তা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হতে পারে। শুরুতে নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে যে নির্দেশিকা এসেছিল, বিএলও-দের দায়িত্ব শেষ হচ্ছিল ফর্ম জমা দেওয়াতেই।

SIR-BLO Work Pressure Explained: বাঘের পিঠে BLO-রা! দেখুন কীভাবে?

SIR-BLO Work Pressure Explained: বাঘের পিঠে BLO-রা! দেখুন কীভাবে?

SIR In West Bengal: বিএলও-দের অভিযোগ, ছবি তোলা ঠিক আছে, কিন্তু ডিজিটাইজেশনের কথা যে বলা হচ্ছে, সেটা করতে এক-একটা ফর্মের ক্ষেত্রেই সময় লেগে যাচ্ছে ঘণ্টা খানেকের মতো! আর সে বিষয়ে তাঁদের কোনও প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়নি। তাহলে? নিজেরাই নিজেদের মতো করে করার চেষ্টা করছেন। তাতে পড়ছেন সমস্যায়।

SSC: SSC-তে জটিলতা ক্রমেই বেড়ে চলেছে, নিয়োগ মানেই নিয়তির খেলা?

SSC: SSC-তে জটিলতা ক্রমেই বেড়ে চলেছে, নিয়োগ মানেই নিয়তির খেলা?

প্রশ্ন উঠছে, নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাঝেই কি এভাবে শূন্যপদ বাড়ানো যায়? এর আগে নিয়োগের ক্ষেত্রে রাজ্যের তৈরি করা সুপার নিউমেরারি বা অতিরিক্ত শূন্যপদের সিদ্ধান্ত আদালতে ধাক্কা খেয়েছিল। বিকাশরঞ্জন বলেন, “এখন যদি বলে শূন্যপদ বাড়াব, এটা কী সম্ভব? সম্পূর্ণ বেআইনি। আরেকটা গন্ডগোল পাকানোর চেষ্টা করছে।”

SIR: দেওয়া হল এডিট অপশন,  ভুল শুধরে নিতে পারবেন BLO-রাই

SIR: দেওয়া হল এডিট অপশন, ভুল শুধরে নিতে পারবেন BLO-রাই

SIR In WB: CEO-র কাছে অভিযোগ জানান বিএলও-রা। অনেক ক্ষেত্রেই চাপে পড়ে ভুল তথ্য আপলোড হয়েছে, মানছেন বিএলও-রাই। এবার গোটা বিষয়টি তাঁরা কমিশনের নজরে আনেন। তারপর বিএলও-দের দাবি, তাঁদের বক্তব্য শোনার পরই কমিশন এডিট অপশন দেয়।