Uric Acid: রোজ সকালে খান এই তিন ফল, ইউরিক অ্যাসিড কমবে হু হু করে
ইউরিক অ্য়াসিড ধরা পড়লে সাধারণত খাদ্যতালিকা থেকে বাদ চলে যায় প্রচুর কিছু। পালং শাক, টমেটো, মুসুরির ডাল, পাঠার মাংস, মাছের তেল, কফি, কেক এগুলো তো একেবারেই খাওয়া যাবে না। তবে তিনটে ফল রয়েছে, যা নিয়মিত খেলে ম্যাজিকের মতো কাজ করবে।

আজকাল কমবেশি আমরা সবাই ফাস্ট ফুডে অভ্যস্ত। অফিসের মধ্যাহ্নভোজন হোক কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা। ক্যাফে কিংবা রাস্তার পাশে ঘুমটি দোকানে পরোটা, চাউমিন কিংবা নানা স্বাদের রোল। ফলে শরীরে দেখা দিচ্ছে ইউরিক অ্য়াসিডের প্রভাব। প্রথম দিকে অনেকেই এই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাকে অবহেলা করেন। যার ফলে, পায়ের তলায়, হাঁটুতে, কনুউয়ের ব্যথা শুরু হয়। দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে, পায়ের পাতা ফুলেও যায়। আর এর থেকেই শুরু হয় বাত বা আর্থারাইটিসের। চিকিৎসকরা বলছেন, যদি শুরুর দিকেই ইউরিক অ্যাসিডকে আটকানো যায়, তাহলে সমস্যাকে প্রথমেই দমানো যাবে। না হলে, সমস্যাও বাড়বে। প্রথমে ব্যথা দিয়ে শুরু হলেও, ইউরিক অ্য়াসিড কিন্তু আপনার কিডনি ও হৃদপিণ্ডের জন্য মোটেই ভাল নয়।
ইউরিক অ্য়াসিড ধরা পড়লে সাধারণত খাদ্যতালিকা থেকে বাদ চলে যায় প্রচুর কিছু। পালং শাক, টমেটো, মুসুরির ডাল, পাঠার মাংস, মাছের তেল, কফি, কেক এগুলো তো একেবারেই খাওয়া যাবে না। তবে তিনটে ফল রয়েছে, যা নিয়মিত খেলে ম্যাজিকের মতো কাজ করবে। হুরহুর করে কমবে ইউরিক অ্যাসিড।
চেরি- চেরির মধ্য়ে অতিমাত্রায় থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা কিনা শরীরের ব্যথা, বেদনা দূর করে। শুধু তাই নয়, ইউরিক অ্যাসিড কমাতেও দারুণ সাহায্য করে এই ফল।
এই খবরটিও পড়ুন
লেবু- ভিটামিন সি ইউরিক অ্য়াসিডের খুব বড় শত্রু। শরীরে ভিটামিন সি-এর মাত্রা বাড়লে ম্যাজিকের মতো কমে যায় ইউরিক অ্য়াসিড। তাই কমলালেবু, পাতি লেবু, মোসাম্বি লেবু নিয়মত খান। দেখবেন ইউরিক অ্য়াসিডের মাত্রা কমাবে।
আপেল- শুধু ভিটামিন সি নয়। ভিটামিন এ-ও দারুণ কাজ করে ইউরিক অ্যাসিড কমাতে। আর এ ব্যাপারে আপেল একেবারে সঠিক ফল। আপেলের মধ্যে রয়েছে, প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন এ। প্রত্যেকদিন একটা করে আপেল খেলে শুধু ডাক্তার দূরে থাকবে না। দূরে থাকবে অ্যাসিডও।





