AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ayodhya: আগামী ১০ বছরের মধ্যে বিশ্বের বৃহত্তম ‘আধ্যাত্মিক ট্যুরিজম’ গন্তব্য হবে অযোধ্যা!

বর্তমানে অযোধ্যায় একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও নির্মাণ করা হচ্ছে। পাশাপাশি ট্রেন ও সড়ক যোগাযোগের উন্নতিরও কাজ চলছে।

Ayodhya: আগামী ১০ বছরের মধ্যে বিশ্বের বৃহত্তম 'আধ্যাত্মিক ট্যুরিজম' গন্তব্য হবে অযোধ্যা!
অযোধ্যার রামমন্দির
| Edited By: | Updated on: Nov 10, 2021 | 8:55 AM
Share

২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের বৃহত্তম আধ্যাত্মিক পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে অযোধ্যার নাম উজ্জ্বল হবে, এমনটাই ঘোষণা করে চমকে দিলেন কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি। সম্প্রতি অযোধ্যার রাম কথা পার্কে দীপোত্‍সব অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে এই মন্তব্য করেছেন। তিনি ওইদিন জানিয়েছেন, খুব শীঘ্রই রামমন্দির নির্মাণ করা হবে। প্রতি বছর প্রায় পাঁচ কোটি পর্যটককে আকর্ষণের জন্য এই মন্দির দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। রাজ্যের পপ্যটনের সম্ভাবনাও দ্রুতগতি বৃদ্ধি পাবে।

ওইদিন আরও জানিয়েছেন, রামমন্দিরটি দ্রুত নির্মাণ করা হবে। ২০৩০ সালের মধ্যে অযোধ্যাকে বিশ্বের বৃহত্তম পর্যটন শহরগুলির মধ্যে অন্যতম করে তুলবে। কারণ সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ মন্দিরে প্রার্থনা করতে এই স্থানটিতে পরিদর্শন করবেন। তিনি আরও জানিয়েছেন যে অযোধ্যা একটি সংকল্প। ঐতিহ্যের শহর। একটি আধ্যাত্মিক শহর, তাই শীঘ্রই পর্যটকদেরও একটি আকর্ষণীয় গন্তব্যস্থল হয়ে উঠবে।

রেড্ডি আরও বলেছেন, বর্তমানে অযোধ্যায় একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও নির্মাণ করা হচ্ছে। পাশাপাশি ট্রেন ও সড়ক যোগাযোগের উন্নতিরও কাজ চলছে। রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার শহরের উন্নয়ন ও পরিকাঠামো উন্নতির জন্য কাজ করে চলেছে। সরকারের অনুমান আগামী ১০ বছরের মধ্যে পর্যটকের সংখ্যা প্রায় পাঁচ কোটি ছাড়িয়ে যাবে।

উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ জানিয়েছেন, যখন অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মিত হবে, তখন এটি বিশ্বের অন্যতম সেরা আধ্যাত্মিক শহর হয়ে উঠবে এবং ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী হয়ে উঠবে।

সম্প্রতি, দীপাবলি উপলক্ষ্যে উত্তরপ্রদেশ সরকারের পর্যটন বিভাগও শহরের সরযূ নদীর তীরে প্রায় ১২ লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে একটি নতুন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড তৈরি করেছে।

আরও পড়ুন: Pushing the limits: ১৫৬ ঘণ্টায় ৪৮০ কিমি! মানালি থেকে লেহ পর্যন্ত দৌড়ে প্রথম মহিলা দৌড়বিদ হিসেবে বিশ্বরেকর্ড সুফিয়ার