Arambagh TMC Clash: বাদ গেলেন না অন্তঃসত্ত্বা মহিলাও!
তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা মহিলার পেটে লাথি। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওই মহিলাকে আরামবাগ মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়েছে।
তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা মহিলার পেটে লাথি। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওই মহিলাকে আরামবাগ মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়েছে।
এখনো ভোট পর্ব মেটেনি। আর তারই মধ্যে তৃণমূলের প্রবল গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে আতংক ছড়িয়ে পড়ল খানাকুলের ঘোষপুর এলাকায়। এখানে খানাকুল ১ নং ব্লক সভাপতি ইলিয়াস,চৌধুরীর সাথে যুব আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল যুব সম্পাদক তথা ঘোষপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিদায়ী প্রধান হায়দার আলির দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসে গেলো।
অভিযোগ ইলিয়াস চৌধুরীর লোকজন হায়দার আলির বাড়িতে চড়াও হয়। রবিবার বিকালে বাড়ি ভাংচুর করা হয় হায়দার আলীর। ফের সোমবার বেলায় আক্রান্ত হলেন হায়দার আলির ৭ মাসের অন্তঃসত্তা স্ত্রী। এদিন তার স্ত্রী তার শিশু সন্তানকে নিয়ে স্কুলে দিতে যাচ্ছিলেন। আর তখনই ইলিয়াসের দলবল তাকে প্রকাশ্যে ব্যাপক হেনস্থা করার পাশাপাশি অন্তঃসত্ত্বা মহিলার পেটে লাথি মেরে ফেলে দেয়। তাতে মারাত্মক ভাবে জখম হন ওই মহিলা অর্থাৎ হায়দারের স্ত্রী । পেটের যন্ত্রনায় ছটফট করতে থাকেন তিনি। তড়িঘড়ি তাকে ঐ অবস্থাতেই আরামবাগ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থা আশংকাজনক। এই নিয়ে হায়দার বলেন ইলিয়াস চৌধুরীর লোকজন গতকাল তার বাড়ি ভাঙচুর করেছে। আজ যখন তার মেয়েকে স্কুলে দিতে যাচ্ছিলেন তার অন্তঃসত্তা স্ত্রী তখন খানাকুল ১ নম্বর ব্লক তৃণমূলের সভাপতি ইলিয়াস চৌধুরীর দলবল তার অন্তঃসত্তা স্ত্রীর পেটে লাথি মারে। এ নিয়ে তিনি খানাকুল থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
যদিও এই বিষয়ে ইলিয়াস চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করা যায় নি। বারবার ফোন বেজে গেলেও তিনি ধরেননি।