Anubrata Mondal News: তৃণমূলকে দেওয়া দানের জমি নিজের নামে করেছেন অনুব্রত!
Toll Plaza Controversy: 'জমি সাবাড়' থেকে বীরভূমে ভুয়ো 'টোল'। যেখানে টোলের নামে তোলা হচ্ছে 'তোলা'। এমন ৭টি টোলপ্লাজায় ঢুঁ দিয়ে জানা গেল ভুয়ো নোটিশ দিয়ে টোলের নামে চলছে 'তোলাবাজি'।
নানুর: দলীয় কার্যালয় নির্মাণের জন্য সাড়ে ৮ শতক জমি দান। ২০১৫ সালে এই জমি দান করেছিলেন ১৭ সদস্যের এক কৃষক পরিবার। সেই জমির দলিল প্রকাশ্যে আসতেই ফের নতুন বিতর্ক। জমির গ্রহীতার স্থানে জ্বলজ্বল করছে অনুব্রত মণ্ডলের নাম। শুধু তাই নয়, দলিলে উল্লেখ করা হয়েছে অনুব্রত মণ্ডলের সাংগঠনিক পদও (তৃণমূল জেলা সভাপতি, বীরভূম)। আর এখানেই প্রশ্ন, ২০১৫ সালে মাত্র ২ লক্ষ টাকার বিনিময়ে যে জমির দানপত্র তৈরি হয়েছে, সেখানে কেন অনুব্রতর নাম উল্লেখ? কেন বীরভূম জেলা তৃণমূলের নামে দানপত্র নয়? কেনই বা নামের সঙ্গে উল্লেখ করা হল দলীয় পদও? তাহলে কি উন্নয়নের নামে জবরদখল, উঠছে প্রশ্ন।
কৃষক পরিবারের তরফে TV9 বাংলাকে সাফ জানানো হল, পার্টি অফিসের জন্যই তাঁরা জমি দান করা হয়েছে। অনুব্রত মণ্ডলকে তাঁরা জমি দেননি। রেজিস্ট্রি করার সময় স্বাক্ষর করতে বলা হয়েছে, তাঁরা কোনও প্রশ্ন না করেই সেখানে স্বাক্ষর করে দিয়েছেন। এতো না হয় গেল ‘জমি সাবাড়ের গল্প’। বীরভূমে কেষ্টকাহিনীর শেষ এখানেই নয়। বীরভূমে টোলের নামে তোলা হচ্ছে ‘তোলা’। এমন ৭টি টোলপ্লাজায় ঢুঁ দিয়ে জানা গেল ভুয়ো নোটিশ দিয়ে টোলের নামে চলছে ‘তোলাবাজি’।
গাড়ি পিছু ২০ থেকে ২০০ টাকা টোল। দিনে ২০০ গাড়ি থেকে ১৫০০ হাজার টোল আদায়। মাসে প্রায় সাড়ে ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা। আর ৭টি প্লাজার হিসেবে মাসে ৩৫ লক্ষ। বছরের হিসেবে স্বাভাবিকভাবেই সংখ্যাটা কোটি কোটি। টোল প্লাজায় গিয়ে প্রশ্ন করতেই চিচিং ফাক। পুরসভার নাম করে চলছে তোলা। TV9 বাংলার প্রশ্নে টোলের কর্মী জানান, শেখ নাসির নামের এক ব্যক্তির নামে ৫ বছরের লিজ রয়েছে। তিনিই মালিক। শেখ নাসিরকে ফোন করে যোগাযোগ করা হলে, জানা যায় তিনি বাড়িতে নেই, ফোনও বন্ধ। শেখ নাসির নিখোঁজ।
মুর্শিদাবাদে মুসলিম নেত্রীদের দল ছাড়া চলছেই! 'মমতার কথাতেই...'
যুবভারতীকাণ্ডের এক সপ্তাহ পর মুখ খুললেন সুজিত বসু
'ওর হাতটা তখন ঠিক আমার এতটা কাছে চলে এসেছিল', কী হল লগ্নজিতার সঙ্গে?
তালিকায় জীবিত ব্যক্তি হলেন মৃত, আর মৃত হয়ে উঠলেন জীবিত!

