Balurghat Post Office: পোস্ট অফিসের কাজ হচ্ছে মাংসের দোকানে!
বালুরঘাট শহরের ২২ নম্বর ওয়ার্ডের খাদিমপুর স্কুলপাড়া সাব পোস্ট অফিসে নেই কোন ওজন যন্ত্র। যার ফলে পোস্ট অফিসের কর্মীদের সামনের সবজি বা মাংসের দোকানে চিঠি না অন্য কাগজপত্র ওজন করতে হচ্ছে। এক দুবছর ধরে নয় দীর্ঘ ছয় বছর ধরেই এই পোস্ট অফিসে নেই কোন ওজন যন্ত্র। যার ফলে গ্রাহকদের পাশাপাশি পোস্ট অফিসের কর্মীদেরও ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।
বালুরঘাট শহরের ২২ নম্বর ওয়ার্ডের খাদিমপুর স্কুলপাড়া সাব পোস্ট অফিসে নেই কোন ওজন যন্ত্র। যার ফলে পোস্ট অফিসের কর্মীদের সামনের সবজি বা মাংসের দোকানে চিঠি না অন্য কাগজপত্র ওজন করতে হচ্ছে। এক দুবছর ধরে নয় দীর্ঘ ছয় বছর ধরেই এই পোস্ট অফিসে নেই কোন ওজন যন্ত্র। যার ফলে গ্রাহকদের পাশাপাশি পোস্ট অফিসের কর্মীদেরও ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। এদিকে পরিষেবা নিতে এসে সমস্যায় পড়ায় ক্ষোভ দেখা দিয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে।
যদিও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে পুরো বিষয়টি জানানো আছে বলেই কর্তব্যরত পোস্ট অফিসের কর্মীরা জানিয়েছেন। চিঠি পোস্ট করাতে এসে পোস্ট অফিসে ওজন মেশিন না থাকায় গ্রাহকদের ভরসা পোস্ট অফিসের পাশে বসা সবজি বা মাংসের দোকান। এই সমস্যা শুধু আজকের নয় বিগত প্রায় দীর্ঘ ছয় বছর বালুরঘাট ২২ নম্বর ওয়ার্ডের খাদিমপুর মৈত্রী চক্র ক্লাব লাগোয়া সাব পোস্ট অফিসে নেই ওজন মাপার যন্ত্র। ফলে গ্রাহকদের চিঠিপত্র ওজনের জন্য নির্ভর পাশের মাংস বিক্রির দোকান। সকালে মাংস বিক্রি হয়ে যাওয়ার পর সকাল দশটার পর থেকে কিছুক্ষণ ওই মাংস বিক্রেতা শুধু চিঠিপত্র ওজন করার জন্যই বসে থাকেন। অনেকেই আসেন চিঠিপত্র ওজন করাতে, তিনি অবশ্য সেগুলো ফ্রি সার্ভিস দেন গ্রাহক সন্তুষ্টির জন্য।
গ্রাহকরা কত টাকার টিকিট লাগাবেন তা নির্ধারণ করতে নিয়ম অনুযায়ী পোস্ট অফিসের ভেতরেই ওজন মাপার যন্ত্র থাকার কথা কিন্তু বালুরঘাটের মৈত্রী চক্র এলাকায় উল্টো ছবি মাংসের দোকানে মেশিনই ভরসা বালুরঘাটে মৈত্রী চক্র এলাকার সাব-পোস্ট অফিসে। দীর্ঘ ছয় বছর ধরে ওজন মাপার যন্ত্র নেই স্বীকার করছেন খোদ সাব পোস্ট অফিসের আধিকারিক সঞ্জয় সরকার। অবশ্য তিনি এটাও আশা প্রকাশ করেছেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অবগত রয়েছে দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।বেশির ভাগ পোস্ট অফিসে এখনো পুরনো দাড়ি পাল্লার মাধ্যমে ওজন মাপা হয়৷ আবার অনেক জায়গায় ডিজিটাল যন্ত্র দেওয়া হয়েছে৷ এই দুইয়ের কোন ওজন যন্ত্র নেই বালুরঘাট শহরের খাদিমপুর মৈত্রী চক্র সংলগ্ন স্কুলপাড়া সাব পোস্ট অফিসে। এক দুবছর নয়। দীর্ঘ ৬ বছর ধরে এই পোস্ট অফিসে নেই কোন ওজন যন্ত্র। যার ফলে পোস্ট অফিসের কর্মীদের কখনো অনুমান করে আবার কখন সামনের সবজি বা মাংসের দোকানের ওজন যন্ত্রে গিয়ে চিঠি বা অন্য কোন কাগজ মাপতে হচ্ছে। এরপরই নির্দিষ্ট দামের স্ট্যাম্প দিতে পারছেন। শুধু ওজন যন্ত্র নয় এই পোস্ট অফিসে লিঙ্ক সমস্যাও দীর্ঘদিন ধরে রয়েছে।