Nadia News: চালু হবে কৃষ্ণনগর-আম ঘাটা রেল পরিষেবা
প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে রেলের জায়গায় দোকান উচ্ছেদ করতে লাগলো রেল কর্তৃপক্ষ। ভেঙে দেওয়া হল রেলের জায়গায় থাকা একাধিক দোকান। উল্লেখ্য এর আগে নদিয়া শান্তিপুর থেকে নবদ্বীপ পর্যন্ত ন্যারোগেজ ট্রেন চলাচল করতো। ২০১০ সালে রেল দপ্তরের একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় সেই ন্যারোপেজ থেকে ব্রডগেজ এ পরিষেবা পাবে সাধারণ মানুষ। এরপরই কাজ শুরু করা হয় রেলের তরফে।
খুব শীঘ্রই চালু হবে কৃষ্ণনগর থেকে আম ঘাটা পর্যন্ত রেল পরিষেবা। প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে রেলের জায়গায় দোকান উচ্ছেদ করতে লাগলো রেল কর্তৃপক্ষ। ভেঙে দেওয়া হল রেলের জায়গায় থাকা একাধিক দোকান। উল্লেখ্য এর আগে নদিয়া শান্তিপুর থেকে নবদ্বীপ পর্যন্ত ন্যারোগেজ ট্রেন চলাচল করতো। ২০১০ সালে রেল দপ্তরের একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় সেই ন্যারোপেজ থেকে ব্রডগেজ এ পরিষেবা পাবে সাধারণ মানুষ। এরপরই কাজ শুরু করা হয় রেলের তরফে।
দীর্ঘদিন ধরে ই শান্তিপুর থেকে কৃষ্ণনগর পর্যন্ত ইলেকট্রিক ট্রেন চলাচল করছে। কিন্তু কৃষ্ণনগর থেকে নবদ্বীপ পর্যন্ত জমি জোটের কারণে সম্পূর্ণ করা যায়নি কাজ। কৃষ্ণনগর থেকে আমঘাটা পর্যন্ত রেললাইনের কাজ সম্পন্ন করা গেল তারপরে জমে জাটে আটকে থাকে প্রকল্পটি। দীর্ঘদিন জমি-জটে প্রকল্পটি আটকে থাকার পর রেল দপ্তর উদ্যোগ নেয় যে পর্যন্ত রেললাইন তৈরি করা সম্ভব হয়েছে অর্থাৎ আমঘাটা স্টেশন পর্যন্তই রেল পরিষেবা চালু করতে হবে। সেই পরিকল্পনা থেকেই দুই মাস আগেই রেলের জমিতে থাকা বিভিন্ন দোকানদারদের নোটিশ পাঠানো হয় রেলের তরফে। শুধু তাই নয় তিন দিন আগেও রেল এবং প্রশাসনের তরফে মাইক প্রচার করা হয় তাদের দোকান তুলে নেওয়ার জন্য। এরপরেও দেখা যায় একাধিক দোকান তারা রেলের জায়গাতেই তৈরি করে রেখেছে।
আজ প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে রেল দপ্তরের প্রতিনিধিরা দোকানগুলি ভাঙ্গার কাজে নামে। জেসিপি দিয়ে ভেঙে দেওয়া হয় দোকানগুলি। যদিও ওই এলাকার বাসিন্দারা চাইছেন রেল তাদের নিজেদের জায়গায় যে সমস্ত দোকান রয়েছে সেগুলি ভেঙে দিয়ে অবিলম্বে পরিষেবা চালু করুক। তবে এদিন দোকান উচ্ছেদে কাজ চলার সময় কোন দোকানদার রেলের কাজে বাধা দেয়নি।