Chinsurah News: ক্লাবে ঢুকে বিধায়ক দেখলেন…
বসতো মদ গাঁজার আসর,চলতো তোলাবাজি।অতিষ্ট ছিলো ব্যবসায়ী থেকে এলাকাবাসী,অভিযোগ এমনই। দিন দিন বেড়েই চলেছিলো এই অসামাজিক কাজ ও অত্যাচার। অভিযোগ পেয়ে চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার চুঁচুড়া থানার পুলিশ ও স্থানীয় কাউন্সিলর অর্পিতা সাহা কে সঙ্গে নিয়ে আজ সেই ক্লাবে হানা দেন।
ক্লাবে চলতো অসামাজিক কাজ কর্ম। বসতো মদ গাঁজার আসর,চলতো তোলাবাজি।অতিষ্ট ছিলো ব্যবসায়ী থেকে এলাকাবাসী,অভিযোগ এমনই। দিন দিন বেড়েই চলেছিলো এই অসামাজিক কাজ ও অত্যাচার। অভিযোগ পেয়ে চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার চুঁচুড়া থানার পুলিশ ও স্থানীয় কাউন্সিলর অর্পিতা সাহা কে সঙ্গে নিয়ে আজ সেই ক্লাবে হানা দেন। হুগলি চুঁচুড়া পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের পেয়ারাবাগান যুবগোষ্ঠী ক্লাবের ঘটনা।
বিধায়ক ক্লাবের ভিতর গিয়ে দেখেন ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে মদের বোতল,গাঁজার কোলকে।যদিও সেই সময় ক্লাব সদস্যদের দেখা যায়নি।ক্লাবের ভিতর এই সব দেখে রেগে যান বিধায়ক।এরই মধ্যে আসে কয়েকজন ক্লাব সদস্য।যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিলো স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে হুমকি দিয়ে টাকা চাওয়া ও অত্যাচার করা।সেই সব সদস্যদের সামনে পেয়ে ধমক দেন বিধায়ক।কয়েকদিন আগে স্থানীয় এক মিষ্টান্ন ব্যবসায়ীর মিষ্টান্ন তৈরির সরঞ্জম ফেলে দিয়েছিলো ক্লাব সদস্যরা।বিধায়ক ওই ক্লাব সদস্য কে ব্যবসায়ীর কাছে ক্ষমা চাইতে বলেন।ক্লাবের ভিতর এই ধরনের অসামাজিক ক্লাব কর্ম যাতে আর না হয় সেই বিষয়ে সতর্ক থাকতে। আগামিদিনে যদি আবার এমন কিছু হয়,তাহলে তাকে জানাতে।বিধায়ক জানান তার বিধানসভা এলাকা মগের মুলুক নয়,যে যা খুশি করবে।এখানে দাদাগিরি এখানে চলবেনা,নাহলে ক্লাব বন্ধ করে দেওয়া হবে।এরপরে ওই ক্লাবে তালা মেরে দেওয়া হয়।ঘটনায় কটাক্ষের সুরে বিজেপি নেতা সুরেশ সাউ বলেন ক্লাবের ভিতরে মদ গাঁজা চলছে বিধায়ক গিয়ে সেটা বন্ধ করেছেন সেটা ভালো কথা।কিন্তু এই ক্লাব গুলো কে লক্ষ লক্ষ টাকা অনুদান দিয়ে ক্লাব গুলো কে অসামাজিক কাজ করার ইন্ধন জোগাচ্ছেন।