AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

লকডাউনে পড়েছিল তালা, স্কুলে এখন বসে মদের আসর, আর পড়ুয়ারা...

লকডাউনে পড়েছিল তালা, স্কুলে এখন বসে মদের আসর, আর পড়ুয়ারা…

তপন হালদার

| Edited By: সঞ্জয় পাইকার

Updated on: Nov 30, 2025 | 5:04 PM

Share

আদিবাসী অধ্য়ুষিত গ্রাম। সেই গ্রামের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার জন্য ১১ বছর আগে জুনিয়র হাইস্কুল তৈরি করা হয়েছিল। স্কুলের জন্য জমি দান করেছিলেন গ্রামেরই এক ব্যক্তি। কিন্তু, সেই স্কুলে এখনও আর পড়ুয়াদের কোলাহল শোনা যায় না। তার বদলে বসে মদের আসর। ঘটনাটি পুরুলিয়ার বাঘমুণ্ডির। বাঘমুণ্ডি ব্লকের মুকরুবে জুনিয়র হাইস্কুল তৈরি হয় ২০১৪ সালে। গ্ৰামের এক আদিবাসী পরিবার জমি দান করেছিল। একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দিয়ে চলছিল বিদ্যালয়। লকডাউনের সময় স্কুলে তালা পড়ে। পড়াশোনার জন্য আর তালা খোলা হয়নি। গ্রামের ছাত্রছাত্রীদের এখন ৭ কিমি দূরের স্কুলে পড়তে যেতে হয়। স্কুল ফের চালু না হওয়ায় হতাশ স্কুলের জন্য জমিদাতা তেজ সিং মুড়া। তাঁর কাছে স্কুলের চাবি রয়েছে। তিনি প্রত্যেকদিন নিয়ম করে আসেন। তালা খোলেন। স্কুল ঘর, বারান্দা সবকিছু ঝাড় দিয়ে পরিষ্কার করেন। স্কুল বন্ধ থাকায় ক্ষোভ উগরে দিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। জেলার শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ সমরজিৎ মাহাতো আবার যুক্তি দিলেন, তিনি কিছু জানেন না। 

আদিবাসী অধ্য়ুষিত গ্রাম। সেই গ্রামের ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার জন্য ১১ বছর আগে জুনিয়র হাইস্কুল তৈরি করা হয়েছিল। স্কুলের জন্য জমি দান করেছিলেন গ্রামেরই এক ব্যক্তি। কিন্তু, সেই স্কুলে এখনও আর পড়ুয়াদের কোলাহল শোনা যায় না। তার বদলে বসে মদের আসর। ঘটনাটি পুরুলিয়ার বাঘমুণ্ডির।

বাঘমুণ্ডি ব্লকের মুকরুবে জুনিয়র হাইস্কুল তৈরি হয় ২০১৪ সালে। গ্ৰামের এক আদিবাসী পরিবার জমি দান করেছিল। একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দিয়ে চলছিল বিদ্যালয়। লকডাউনের সময় স্কুলে তালা পড়ে। পড়াশোনার জন্য আর তালা খোলা হয়নি। গ্রামের ছাত্রছাত্রীদের এখন ৭ কিমি দূরের স্কুলে পড়তে যেতে হয়। স্কুল ফের চালু না হওয়ায় হতাশ স্কুলের জন্য জমিদাতা তেজ সিং মুড়া। তাঁর কাছে স্কুলের চাবি রয়েছে। তিনি প্রত্যেকদিন নিয়ম করে আসেন। তালা খোলেন। স্কুল ঘর, বারান্দা সবকিছু ঝাড় দিয়ে পরিষ্কার করেন।

স্কুল বন্ধ থাকায় ক্ষোভ উগরে দিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। জেলার শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ সমরজিৎ মাহাতো আবার যুক্তি দিলেন, তিনি কিছু জানেন না।