মধ্যপ্রদেশের মহাকালেশ্বর জ্যোতির্লিঙ্গ মন্দিরের সম্পত্তির পরিমাণ হিসাব করা হয় ৮৫০ কোটি টাকা। শুধুমাত্র ২০২৪ সালে অনুদান হিসাবে ১৬৫ কোটি টাকা আয় করেছে ওই মন্দির।
গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরের কাছে রয়েছে ১৩০ কেজি সোনা, ১,৭০০ একর জমি। সম্পত্তির অর্থমূল্য হতে পারে ১৫০ থেকে ৪৫৬ কোটি টাকার মধ্যে। এ ছাড়াও ২০২২-এর হিসাব বলছে বাৎসরিক ৫০ কোটি টাকা বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে আয় করে ওই মন্দির।
তালিকায় রয়েছে নেপালের পশুপতিনাথ মন্দির। সেই মন্দিরের প্রায় ৯ কেজি ২৭৬ গ্রাম সোনা, প্রায় ৩১৬ কেজি রুপো ও ১৮৬ হেক্টর জমি রয়েছে। যার অর্থমূল্য প্রায় ১২৬ থেকে ২৪১ কোটি টাকার মধ্যে। এ ছাড়াও তাদের কাছে ১৩০ কোটি টাকা ক্যাশে রয়েছে।
ভুবনেশ্বরের লিঙ্গরাজ মন্দিরের কাছে রয়েছে ১,৫২৪ একর জমি। যার অর্থমূল্য প্রায় ৭৬২ কোটি টাকা।