Delhi Election: দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গড়তে গিয়েই দুনীর্তির ফাঁদে! কীভাবে মুখ থুবড়ে পড়ে কেজরিওয়ালের আপ?
কেজরিয়ালই মানুষের কাছে নিয়ে এলেন ‘দুর্নীতিমুক্ত’ নতুন দল আম আদমি পার্টি। আম আদমির দল। মাথায় টুপি পরে আমি আদমির উত্থান। দিল্লি মানুষ যেন নতুন করে অক্সিজেন পেল এই পার্টির হাত ধরে। যার চিহ্ন ঝাঁটা। সেই ঝাঁটাতেই দুনীর্তি সাফ হওয়ার অঙ্গীকার। কিন্তু হঠাৎ সব অঙ্ক যেন বদলে গেল।
দিল্লির মসদ তখন টালমাটাল। কোণঠাসা তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী শিলা দীক্ষিত। অন্যদিকে রাজাধানীর রাজনীতিতে নতুন অঙ্ক শুরু। যে অঙ্কের একটাই উদ্দেশ্য দুর্নীতিমুক্ত সমাজ। আর এর প্রতিনিধিত্বে ছিলেন আন্না হাজারে। যার মঞ্চে নতুন মুখের সমাহার। শান্তি ভূষণ, প্রশান্ত ভূষণ, কিরণ বেদি, রাম জেঠমালানি, মেধা পটকার, স্বামী অগ্নিবেশ, কর্নেল দেবীন্দ্রা শেরাওয়াত। তবে এদের মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল মুখ অরবিন্দ কেজরিওয়াল। দেশের মানুষের কাছে নতুন বিকল্প তুলে ধরলেন কেজরিওয়াল। কংগ্রেস ও বিজেপির বিকল্প! কেজরিয়ালই মানুষের কাছে নিয়ে এলেন ‘দুর্নীতিমুক্ত’ নতুন দল আম আদমি পার্টি। আম আদমির দল। মাথায় টুপি পরে আমি আদমির উত্থান। দিল্লি মানুষ যেন নতুন করে অক্সিজেন পেল এই পার্টির হাত ধরে। যার চিহ্ন ঝাঁটা। সেই ঝাঁটাতেই দুনীর্তি সাফ হওয়ার অঙ্গীকার। কিন্তু হঠাৎ সব অঙ্ক যেন বদলে গেল। যে দুনীর্তিকে বধ করতেই মাঠে নেমেছিল আম আদমি এবং কেজরিওয়াল। সেই দুর্নীতি তাঁকেও ছাড়ল না। জেলের ঘানি পর্যন্ত টানতে হয়েছে দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে। তার উপর সংখ্যালঘুদের চক্ষুশূল তিনি। সব মিলিয়ে আম-আদমির উত্থানের গ্রাফ, মুখ থুবরে পড়ল দিল্লি দাঙ্গা, একাধিক দুনীর্তির কাণ্ডে। খুব অল্প সময়েই কাঁটার মুকুট মাথায় দিল্লির দরবারে কেজরিওয়াল ও আম আদমি পার্টি।