
নয়াদিল্লি: যে কোনও অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে যাচাই করে নিন। বাড়ন্ত মূল্যবৃদ্ধি, চাকরি ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তার কারণে প্রায় প্রত্যেকেই একটাই পরামর্শ দেবে, পার্শ্ববর্তী আয় প্রয়োজন। একটা গেলে, আর একটা থাকবে। তাছাড়া, বাড়তি আয় জীবনে আর্থিক স্বাধীনতা তৈরি করে। কিন্তু বাড়তি আয় করার জন্য যে পরিমাণ খাটতে হবে, তার জন্য চাই বাড়তি সময়ও। তা না থাকলে কি বাড়তি আয়ের অধিকার নেই? একদমই রয়েছে।
ধরুন আপনার কাছে একটা ফাঁকা জায়গা পড়ে রয়েছে। সেই জায়গা যদি দোকানও ভাড়া দেওয়া হয়, মাসে খুব বেশি আয় হবে না। আর জায়গা বা দোকান-ঘরটা যদি ছোট হয়, তাহলে তো কেউ সেই দিকে চোখ তুলে তাকাবে না। এই পরিস্থিতি উপায় একটাই। বসিয়ে নিন ATM। বর্ষে পড়বে টাকা।
কীভাবে হয় সেই কাজ? প্রক্রিয়াটাই বা কীরকম? যদি কোনও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক বা বেসরকারি ব্যাঙ্ক নিজে থেকে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করে, তাহলে তো মিটেই গেল। কিন্তু যদি তা না হয়? কীভাবে প্রস্তাব পাঠাবেন আপনি?
নানা ব্যাঙ্কের ক্ষেত্রে নানা নিয়ম। তবে গোটা প্রক্রিয়াটাকে যদি একটা ছকে আনা যায়, তা হলে ব্যাপারটা ঠিক এই রকম দাঁড়াবে যে –
কত টাকা আয় হবে?
ব্যাঙ্ক নির্বিশেষে ATM বসানোয় আয় নির্ভর করে থাকে। সাধারণ ভাবে প্রতি মাসে ভাড়া হিসাবে ২০ থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত পাওয়া যেতে পারে। তবে যদি NBFC ATM হয় যেমন মুথুট ATM। সেক্ষেত্রে আয়ের পরিমাণ কম। গড়ে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা।