‘ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম’, বিচ্ছেদের খবরে সিলমোহর সুদীপের
সোশাল মিডিয়া থেকেই সুদীপ ও পৃথার আলাপ। তারপর বন্ধুত্ব, প্রেম। সেই প্রেমকে সঙ্গে করেই ওড়িশি নৃত্যশিল্পী পৃথা ঘর বেঁধেছিলেন সুদীপের সঙ্গে। দুজনের বয়সের ব্যবধানও প্রায় ২৫ বছর।

শনিবার স্ত্রী পৃথা চক্রবর্তী খোলাখুলি সোশাল মিডিয়ায় লিখেছিলেন, তাঁর আর সুদীপ মুখোপাধ্যায়ের বিবাহবিচ্ছেদের কথা। তবে স্ত্রীয়ের সেই পোস্টকে রসিকতা বলেই সোশাল মিডিয়াতে ভিডিও পোস্ট করেছিলেন সুদীপ। সঙ্গে সঙ্গেই বিবাহবিচ্ছেদের মতো স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে ছেলেখেলা করায়, নেটিজেনদের তীব্র কটাক্ষের মুখে পড়েছিলেন সুদীপ ও পৃথা। এই ঘটনার একদিন কাটতে না কাটতেই সুদীপের সুর বদল। এবারও হাতিয়ার সেই সোশাল মিডিয়া।
হ্যাঁ, সত্য়িই অভিনেতা সুদীপ মুখোপাধ্য়ায় ও নৃত্যশিল্পী পৃথা চক্রবর্তীর সংসার ভাঙল। স্ত্রীয়ের পর এবার সুদীপ সোশাল মিডিয়াতেই স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিলেন সেকথা। সঙ্গে জানালেন, ব্যক্তিগত বিষয় হওয়ার কারণেই প্রথমে পৃথার সেই পোস্টকে ধামাচাপা দিতে চেয়েছিলেন তিনি। তবে ক্রমাগত নেটিজেনদের কটাক্ষের কারণে, বিশেষ করে স্ত্রী পৃথার সম্মান রক্ষার্থেই, আর রাখঢাক করলেন না। স্পষ্ট লিখলেন, পৃথা শুধু আমার স্ত্রী নয়, আমার সন্তানেরও মা। আমরা দুজনেই দুজনকে সম্মান করি। তবে আমরা আর দম্পতি নয়। তবে আগামী দিনে ভালো বন্ধু হয়েই থাকব। স্ত্রী পৃথাও তাঁর পোস্টেও এমনটিই লিখেছিলেন।
সোশাল মিডিয়া থেকেই সুদীপ ও পৃথার আলাপ। তারপর বন্ধুত্ব, প্রেম। সেই প্রেমকে সঙ্গে করেই ওড়িশি নৃত্যশিল্পী পৃথা ঘর বেঁধেছিলেন সুদীপের সঙ্গে। দুজনের বয়সের ব্যবধানও প্রায় ২৫ বছর। হঠাৎ এমন কী হল যে কারণে বিচ্ছেদ? সে উত্তর অবশ্য পাওয়া যায়নি। এর আগে অভিনেত্রী দামিণী বেণী বসুকে বিয়ে করেছিলেন সুদীপ।
এই খবরটিও পড়ুন





