‘আসছি আমরা খুব তাড়াতাড়ি’, অনস্ক্রিন মেয়ের সঙ্গে ছবি দিয়ে লিখলেন অনিন্দিতা

স্বরলিপি ভট্টাচার্য | Edited By: arunava roy

Mar 13, 2021 | 2:54 PM

শ্রুতির সঙ্গে ছবি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করে অনিন্দিতা লিখেছেন, ‘আসছি আমরা খুব তাড়াতাড়ি’। সংশ্লিষ্ট চ্যানেলের একটি অ্যাওয়ার্ড শো-তে এই লুকেই দেখা যাবে পর্দার মা-মেয়েকে।

‘আসছি আমরা খুব তাড়াতাড়ি’, অনস্ক্রিন মেয়ের সঙ্গে ছবি দিয়ে লিখলেন অনিন্দিতা
অনস্ক্রিন অনিন্দিতা এবং শ্রুতি। ছবি: ইনস্টাগ্রামের সৌজন্যে।

Follow Us

লাল রঙা তসরের শাড়ি। একদিকে সরু, অন্যদিকে চওড়া পাড়। জমিতে সোনালি বুটি। লম্বা দুল। লাল লিপস্টিক এবং খোঁপার সাজে যিনি সেজেছেন, তাঁকে আপনি টেলিভিশনের (TV) পর্দায় প্রতিদিন দেখেন সাধারণ শাড়ি, সিঁদুরের টিপের সাজে। তিনি ‘নোয়ার মা’। অর্থাৎ অভিনেত্রী অনিন্দিতা রায় চৌধুরি (Anindita Ray chaudhury)। সৌজন্যে জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘দেশের মাটি’।

অনিন্দিতার পাশেই যিনি রয়েছেন, তাঁর পরনে অফ হোয়াইট ডিজাইনার লেহেঙ্গা। তিনিই তো পর্দার ‘নোয়া’, অর্থাৎ অভিনেত্রী শ্রুতি দাস (shruti das)। কিন্তু এই লুকের সঙ্গে টেলিভিশনের লুক একেবারেই মিলবে না। অনস্ক্রিন মেয়ের সঙ্গে এমনভাবে সেজে অনিন্দিতা ছবি পোস্ট করেছেন, দেখলে মনেই হবে না, তাঁরা পর্দার মা-মেয়ে।

শ্রুতির সঙ্গে ছবি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করে অনিন্দিতা লিখেছেন, ‘আসছি আমরা খুব তাড়াতাড়ি’। সংশ্লিষ্ট চ্যানেলের একটি অ্যাওয়ার্ড শো-তে এই লুকেই দেখা যাবে পর্দার মা-মেয়েকে।

বাস্তবে অনিন্দিতা এবং শ্রুতির বয়সের ফারাক খুব একটা বেশি নয়। কিন্তু চিত্রনাট্যের দাবি অনুযায়ী, তাঁরা মা-মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করছেন। দেশের মাটির নির্মাতারা এই দুটি চরিত্রে এই দুই অভিনেত্রীকে ভেবেছেন। ভাবনা যে খুব একটা ভুল নয়, তা নিজেদের পারফরম্যান্স দিয়ে প্রমাণ দিচ্ছেন দুই অভিনেত্রী। অফস্ক্রিনের দুই বন্ধু সফল ভাবেই অনস্ক্রিনের মা-মেয়ে হয়ে উঠতে পেরেছেন। অন্তত দর্শকের একটা বড় অংশ তেমনই মনে করেন।

আরও পড়ুন, ইউভান এখন আমার আর রাজের জীবন: শুভশ্রী

অনিন্দিতা আগেই জানিয়েছিলেন, ‘দেশের মাটি’ ধারাবাহিকে তাঁর চরিত্রের নাম রূপালি। কিন্তু তাঁকে ‘নোয়ার মা’ বললে তিনি খুশি হন। সেটাই শুনতে ওঁর ভাল লাগে। মফস্বলে নোয়াদের মধ্যবিত্ত পরিবার। মধ্যবিত্ত মূল্যবোধ নিয়ে বড় হয় নোয়া। এই ভাবেই এগিয়েছে ধারাবাহিকের চিত্রনাট্য। ‘ভুতু’র মা, ‘পটল’-এর মায়ের পর অনিন্দিতা এখন ‘নোয়া’র মা।

Next Article