AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Exclusive: ‘ভূস্বর্গ ভয়ঙ্কর’! জঙ্গি হামলায় ফের অশান্ত কাশ্মীর, খবর শুনেই চমকে ওঠেন অনির্বাণ

কয়েকমাস যেতে না যেতেই এ কোন ছবি! মঙ্গলবারের খবর চোখে পড়তেই চমকে ওঠেন অভিনেতা। জঙ্গির এলোপাথাড়ি গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন ২৭ জন পর্যটক। কাশ্মীরের বৈশরণে ভয়াবহ দুর্ঘটনায় শিউরে উঠছেন সকলে।

Exclusive: 'ভূস্বর্গ ভয়ঙ্কর'! জঙ্গি হামলায় ফের অশান্ত কাশ্মীর, খবর শুনেই চমকে ওঠেন অনির্বাণ
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 22, 2025 | 7:59 PM

কিছুমাস আগের কথা, ফেলুদার শুটের জন্যে কাশ্মীর গিয়েছিলেন অভিনেতা অনির্বাণ চক্রবর্তী। মুগ্ধ হয়েছিলেন ভূস্বর্গের রূপ দেখে। অনেক শান্তি ও স্বস্তিতে কাজ মিটিয়ে ফিরেছিলেন দেশে। কয়েকমাস যেতে না যেতেই এ কোন ছবি! মঙ্গলবারের খবর চোখে পড়তেই চমকে ওঠেন অভিনেতা। জঙ্গির এলোপাথাড়ি গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন ২৭ জন পর্যটক। কাশ্মীরের বৈশরণে ভয়াবহ দুর্ঘটনায় শিউরে উঠছেন সকলে।

সদ্য বেশ কয়েকটি বাংলা সিনেপাড়ার কাজ হল কাশ্মীরে। ফিরেছে শান্তি, বেড়েছে পর্যটকদের ঢল। সব মিলিয়ে বাংলা সিনেপাড়াও আবার কাশ্মীর মুখো হয়েছিলেন। কিন্তু স্বস্তি বেশিদিন স্থায়ী হল না। আবারও ভয়ের চাদরে মুড়লো ভূস্বর্গ। TV9 বাংলাকে অনির্বাণ বললেন, “আমি সবার আগে একটা কথা বলব, বাঙালির প্রিয় জায়গা, ঘোরার জায়গা, সেখানে শুটিং হচ্ছে, সে সব একদিকে। কিন্তু জঙ্গি হামলা, যেখানেই হোক না তা নিন্দনীয়। যে জায়গা শুটিং-এর জন্যে জনপ্রিয় নয়, সেখানেও এই দুর্ঘটনা কাম্য নয়। ফলে এই ঘটনাগুলো নিন্দারই যোগ্য। সে পৃথিবীর যে প্রান্তেই হোক না কেন। যারা করছেন, তারা যে উদ্দেশ্য নিয়েই করে থাকুক না কেন, সেটা জানার প্রয়োজন নেই। এই ধরনের হামলা রুখতে যা-যা করনীয়, সরকারের পক্ষ থেকে সে সব পদক্ষেপ করা উচিত। আমাদের সামাজিকতা, মানসিকতার পরিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে। কাশ্মীর নিয়ে আমিও তো অনেক কিছু শুনেছিলাম। কিন্তু শুটিং-এ গিয়ে দেখলাম, সত্যি তো ওই মানুষগুলো বেঁচে আছেন পর্যটনের জন্য। অনেকদিন পর আবার কাশ্মীরে মানুষ যেতে শুরু করেছিলেন। এই ঘটনার জেরে সকলের মনে আবারও ভয় জন্ম নেবে। আবারও পর্যটক কমে যাবে। তাতে ওই জায়গার অর্থনীতি আবারও প্রশ্নের মুখে পড়ে যাবে। যারা এই কাজগুলো করেছে, তারা মোটেও চায় না কাশ্মীরে শান্তি বজায় থাকুক। দ্বিতীয়ত, সেখানের মানুষ আবারও মূলস্রোতে ফিরুক, সেটাও তারা চায় না। একটা ভয়ের বাতাবরণ তৈরি করে রাখতে চায়। আর কোনওভাবেই যে তারা সেখানের মানুষের সুখ-শান্তি চায় না, তা নিশ্চিতভাবেই বোঝা যাচ্ছে।”