
শ্যাম বেনেগালর ‘আরোহন’ (১৯৮২) ছবিতে ডেবিউ। একই বছরে রিচার্ড অ্যাটেনবড়োর ছবি ‘গান্ধী’-তে অভিনয়।

১৯৭৯ সালে বিয়ে করেন লেখিকা এবং অভিনেত্রী নীলিমা আজিমকে। ১৯৮১ সালে বাবা হন পঙ্কজ। নীলিমা-পঙ্কজের একমাত্র পু্ত্র শাহিদ কাপুর। তারপর নীলিমার সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ ১৯৮৪ সালে। ১৯৮৮ সালে সুপ্রিয়া পাঠককে বিয়ে করেন পঙ্কজ।

তিন-তিনবার জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেতা। ১৯৮৯ সালে সেরা সহঅভিনেতার (‘রাখ‘) জন্য জাতীয় পুরষ্কার পেয়েছিলেন। দ্বিতীয় জাতীয় পুরষ্কার পরের বছর। ১৯৯০ সালে স্পেশাল জুরি অ্যাওয়ার্ড ‘রায় পঙ্কজ অভিনীত এক ডাক্তার কি মৌত’। ২০০৪ সালে ‘মকবুল’-এর জন্য সেরা সহ-অভিনেতার পুরস্কার।

তিনি ১৯৮৫ সাল থেকে থিয়েটার করা শুরু করেছিলেন কারণ তাঁকে ফিল্মে নয় অভিনেত্রীর ভাই অথবা ভিলেনের চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেওয়া হত। পঙ্কজের এমন চরিত্র একেবারে পছন্দ ছিল না।

পঙ্কজ বিশ্বাস করেন যে অভিনয় শুধুমাত্র খ্যাতি বা অর্থোপার্জনের জন্য নয়। একজন অভিনেতাকে বিশ্বাসযোগ্য এবং যোগাযোগযোগ্য হওয়া দরকার।

‘নিম কা পেড়’ সিরিয়ালের চরিত্রে অভিনয় পঙ্কজের কাছে অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং কারণ এই এটি করার জন্য কোনও নির্দিষ্ট পদ্ধতি বা মেথড ছিল না।

পঙ্কজ মাসে ২০ দিন কাজ করেন। তিনি বলেন, এটি উদ্দেশ্যমূলক কারণ তিনি খুব বেশি কাজ করা তাঁর অপছন্দ।