
২০০৩ সালে অল ইন্ডিয়া কম্পিটিটিভ পরীক্ষায় সপ্তম স্থান অর্জন করলেও অভিনয়ের জন্য সুশান্ত দিল্লির টেকনিকাল ইউনিভার্সিটি ছেড়ে দেন

তিনি সবসময় এয়ার-ক্রাফটের পাইলট হতে চেয়েছিলেন। ৫০টি স্বপ্নের তালিকায় এটি ছিল সুশান্তের প্রথম স্বপ্ন

ন্যাশনাল অলিম্পিয়াডে পদার্থবিজ্ঞানে বিজয়ী হয়েছিলেন সুশান্ত

মায়ের মৃত্যুর পর সুশান্ত তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে জ্যোতির্বিদ্যার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিলেন

মহাকাশে শনির বলয় দেখার জন্য তিনি অতি উন্নত মানের টেলিস্কোপ কিনেছিলেন

গিটার বাজানো থেকে শুরু করে দু'হাত দিয়ে কীভাবে লিখতে হয় তা শেখা, সুশান্তের জীবনে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের তৃষ্ণা কখনই শেষ হয়নি

তিন ঘণ্টা আউট না হয়ে টানা ব্যাট করেছিলেন সুশান্ত। খুশি হয়ে তাঁর কোচ কিরণ মোরে ভারতের জার্সি উপহার দিয়েছিলেন অভিনেতাকে

সবসময়ই তাঁর নিজের একটি বিলাসবহুল গাড়ির স্বপ্ন দেখতেন সুশান্ত

একটি সাক্ষাৎকারে সুশান্ত বলেছিলেন ডিটেকটিভ ব্যোমকেশ বক্সিতে অভিনয়ের পর তাঁর নিজেকে বাঙালি মনে হত