তাজপুর ঘুরে এলেন দিতিপ্রিয়া, সঙ্গে সপরিবারে সৌরভ, বিশ্বাবসু
দিতিপ্রিয়া এখনও পর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই মিনি ট্রিপের ছবি শেয়ার করেননি। তবে সৌরভ-সুস্মিতা এবং বিশ্বাবসুর সোশ্যাল মিডিয়া জানান দিচ্ছে, মজা হয়েছে দারুণ। কখনও ঢেউয়ের সঙ্গে খুনসুটি আবার কখনও বা বালির মধ্যে পা ছড়িয়ে খেলাধুলো...চলেছে সবই।
ব্যস্ত শিডিউল থেকে ব্রেক পেতেই ‘দে ছুট’। তল্পিতল্পা গুছিয়ে অভিনেত্রী দিতিপ্রিয়া রায় পৌঁছে গেলেন কলকাতা থেকে বেশ খানিক দূরে, তাজপুরে। ‘রোল ক্যামেরা অ্যাকশন’কে পিছনে ফেলে নোনা জল আর সমুদ্রের হাতছানিকেই আপন করে নিলেন টেলিভিশনে ‘রাণীমা’। সঙ্গে ছিলেন তাঁর বাবা-মা। এ ছাড়াও ‘রাণী রাসমণী’ টিম থেকে রামকৃষ্ণ সৌরভ সাহা, তাঁর স্ত্রী সুস্মিতা এবং রানিমা’র অনস্ক্রিন নাতজামাই বিশ্বাবসু বিশ্বাসসহ অনেকেই।
দিতিপ্রিয়া এখনও পর্যন্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই মিনি ট্রিপের ছবি শেয়ার করেননি। তবে সৌরভ-সুস্মিতা এবং বিশ্বাবসুর সোশ্যাল মিডিয়া জানান দিচ্ছে, মজা হয়েছে দারুণ। কখনও ঢেউয়ের সঙ্গে খুনসুটি আবার কখনও বা বালির মধ্যে পা ছড়িয়ে খেলাধুলো…চলেছে সবই। বিশ্বাবসু আর সৌরভের বিচ লুকও চোখে পড়ার মতো।
অন্সক্রিন রামকৃষ্ণের স্টাইল স্টেটমেন্টে ক্লিন বোল্ড ভক্তরাও। কম যান না বিশ্বাবসুও। দিতিপ্রিয়া জানালেন রবিবার রাতেই ফিরে এসেছেন তাঁরা। তিন দিনের জন্য গিয়েছিলেন। হাসতে হাসতে অভিনেত্রীর উত্তর, “কিছুতেই ছুটি দিচ্ছিল না। জোর করে ম্যানেজ করতে হল।” ট্রিপের সময় সংখ্যা কম হলেও লোক সংখ্যা নেহাতই কম ছিল না। সব মিলিয়ে মোট ২২ জনের টিম। দিতিপ্রিয়ার কথায়, “দারুণ মজা হয়েছে। আর ওয়েদারও এত ভাল ছিল। রোদ নেই তেমন। হাওয়া…খুব সুদিং। রাতের দিকে তো শীত শীত করছিল।” যদিও কাল রাতে ফিরেই সোমবার সকাল থেকেই সেটে হাজির দিতিপ্রিয়া। একবুক অক্সিজেন নিয়ে ফিরে নতুন উদ্যমে কাজে লেগে পড়েছেন অষ্টাদশী কন্যে।