AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পী রাশিদ খানের শারীরিক অবস্থা ‘অতি সঙ্কটজনক’, রাখা হয়েছে ভেন্টিলেশনে

Ustad Rashid Khan Critical: হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, আগের চেয়ে রাশিদ খানের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়েছে। ডাক্তারি পরিভাষায় যেটাকে বলা হয় 'অতি সঙ্কটজনক'। ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) রয়েছেন রাশিদ খান। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ার কারণে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে তাঁকে।

ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পী রাশিদ খানের শারীরিক অবস্থা 'অতি সঙ্কটজনক', রাখা হয়েছে ভেন্টিলেশনে
রাশিদ খান।
| Updated on: Jan 09, 2024 | 3:14 PM
Share

বেশ কিছুদিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি আছেন উস্তাদ রাশিদ খান। তিনি ভর্তি আছেন দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারী হাসপাতালে। দীর্ঘদিন প্রস্টেট ক্য়ানসারে আক্রান্ত ছিলেন রাশিদ খান। তাঁর স্ট্রোক হয়েছিল। এবং তারপরই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, আগের চেয়ে রাশিদ খানের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়েছে। ডাক্তারি পরিভাষায় যেটাকে বলা হয় ‘অতি সঙ্কটজনক’। ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) রয়েছেন রাশিদ খান। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ার কারণে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে তাঁকে।

তবে আশার আলো দেখছেন চিকিৎসকেরা। চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন গায়ক। বছরের শুরুতে তাঁর শারীরিক উন্নতি হয়েছিল। রাইস টিউবে খাওয়ানো হয়েছিল। ধীরে ধীরে সুস্থও হয়ে উঠছিলেন রাশিদ খান। কিন্তু হঠাৎই অবস্থার অবনতি হয়েছে। যদিও এ ব্যাপারে বারংবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও রাশিদ খানের পরিবারের তরফ থেকে কোনও সাড়াই মেলেনি।

৫৫ বছর বয়সি রাশিদ খান বিগত কয়েক দশক ধরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতকে সমৃদ্ধ করে চলেছেন তাঁর সঙ্গীত দিয়ে। একবার পণ্ডিত ভীমসেন যোশী বলেছিলেন, “রাশিদ খানের কণ্ঠ ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ভবিষ্যৎ।” পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হয়েছেন রাশিদ খান। ২০০৬ সালে তিনি পেয়েছিলেন সঙ্গীত নাটক অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড। ২০২২ সালে পেয়েছিলেন পদ্মভূষণ।

১৯৭৮ সালে, মাত্র ৮ বছর বয়সে দিল্লিতে প্রথম এক কনসার্টে গান গেয়েছিলেন রাশিদ খান। তারপর থেকে সঙ্গীত চর্চায় দিনের ২৪ ঘণ্টাই অতিবাহিত করেছেন এই শিল্পী। সিনেমাতেও প্লেব্যাকে গান গেয়েছেন তিনি। করিনা কাপুর খান এবং শাহিদ কাপুরের ‘জব উই মেট’ ছবিতে ‘আয়ো গে জব তুম’ গানটি সবচেয়ে স্মরণীয়।