
‘চারমিনার’ সিগারেটের বিজ্ঞাপন তাঁকে প্রথম দেখেন দেব আনন্দ। পরে যখন দেব আনন্দের কাছে ফিল্মে রোল চাইতে আসেন, দেব তাঁকে ‘স্বামী দাদা’র চরিত্রটি দেন।

‘কিং আঙ্কল’ এবং ‘আল্লাহ রাখা’ ছবিতে প্রথম চয়েস ছিল অমিতাভ বচ্চন, পরে তা চলে যায় জ্যাকির কাছে।

জ্যাকির কথা অনিল কাপুর বিধু বিনোদ চোপড়াকে জানান। ‘পরিন্দা’ ছবিতে অনিলের দাদার চরিত্রে অভিনয় করেন জ্যাকি।

সুভাষ ঘাইয়ে ‘হিরো’ ছবিতে জ্যাকির ডেবিউ। তবে তাঁর আগে দেব আনন্দের ‘স্বামী দাদা’ ছবিতে ভিলেনের চরিত্রে অভিনয় করেন জ্যাকি শ্রফ।

শক্তি সামন্ত ‘পলয় খান’ ছবিতে মুখ্য চরিত্রে কাস্ট করেন রাজেশ খান্নাকে। পরে তা চলে যায় জ্যাকির কাছে। ছবিটি পরিচালনা করেন শক্তি সামন্তের ছেলে অসীম সামন্ত।

জ্যাকি দারুণ রান্না করতে পারেন। বলিউডে তাঁর হাতে তৈরি ‘বেগুনের ভর্তা’ ভীষণ জনপ্রিয়।

জ্যাকি অভিনীত ‘হিরো’ ছিল সুপারডুপার হিট। তারপর ২ বছরে তিনি ১৭টি ছবিতে অভিনয় করেন। তবে সুপারস্টার হওয়ার পরেও বছরের পর বছর ধরে জ্যাকি তিন কামরার বস্তিতে থেকে ছিলেন।