Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘গতকাল থেকে দেখছি… ‘, টিকিট না পাওয়া নিয়ে খোঁচা! গর্জে উঠলেন মিমি

Mimi Chakraborty: সাংসদ পদ ছাড়ার কথা কিছুদিন আগেই ঘোষণা করেছিলেন অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। শুধু তাই তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এক চিঠিও দেন তিনি। বিস্ফোরক সেই চিঠির বয়ানে মিমি লেখেন, “গত পাঁচ বছরে আমাকে রাজনৈতিকভাবে অপদস্থ করা হয়েছে। আমি দলের সৈনিক হিসেবে থাকব। এই অপমান, উপেক্ষা আর নিতে পারছি না।”

'গতকাল থেকে দেখছি... ', টিকিট না পাওয়া নিয়ে খোঁচা! গর্জে উঠলেন মিমি
মিমির বদলে সায়নী।
Follow Us:
| Updated on: Mar 11, 2024 | 9:35 PM

যাদবপুরে এবার তৃণমূলের প্রার্থী যুবসভানেত্রী সায়নী ঘোষ। এর আগে ওই কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে জয়লাভ করে প্রথমবার সাংসদ হন অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। তবে দিন কয়েক আগে মিমি জানিয়েছিলেন, আর প্রার্থী হতে চান না তিনি। সেই মতোই রবিবার ব্রিগেডে তাঁকে তৃণমূলের তরফে প্রার্থী করা হয়নি। মিমি চাননি, কিন্তু বসিরহাটের সাংসদ নুসরত জাহান এরকম কোনও ইচ্ছে প্রকাশ না করলেও প্রার্থী করা হয়নি তাঁকেও। পরিবর্তে বেছে নেওয়া হয়েছে বসিরহাটের ভূমিপুত্র নুরুল ইসলামকে। তৃণমূলের দুই নায়িকা এবার লোকসভার টিকিট না পাওয়ায় রবিবার থেকেই হচ্ছে নানা আলোচনা। মিমি এই নিয়ে চুপ থাকলেও এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপির এক সমর্থক তাঁকে ট্যাগ করে এমন কিছু লেখেন, যাতে আর চুপ থাকতে পারেননি মিমি। পাল্টা জবাব দিয়েছেন তিনিও।

সেই মহিলার টুইট জনৈক মহিলা মিমি ও নুসরতের ২০১৯-এ লোকসভা থেকে এক ছবি শেয়ার করে লেখেন, “ওরা জানত পরের ভোটে আর টিকিট পাবে না। তাই সংসদে ভবনে এসে বেশ মজা পাচ্ছিল। দিদি এভাবে ঠকাল।”

মিমির জবাব চুপ থাকেননি মিমি। টিকিট পাননি নয়, বরং তিনি যে স্বেচ্ছায় রাজনীতি থেকে দূরে সরে আসতে চেয়েছিলেন তার প্রমাণ হিসেবে বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনের ছবি শেয়ার করে তিনি লেখেন, “যদি হোমওয়ার্ক করে টুইটটা করতেন তবে সত্যি তা গুরুত্ব দেওয়া হত। গতকাল থেকে দেখছি শুধু মেয়েরাই এরকমটা করে যাচ্ছেন। একজন মহিলাকে নিচু দেখানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কিছু চিন্তা ভাবনা না করেই। চিয়ার্স– আমরা আমার মহিলারাজ নিয়ে কথা বলি।”

সাংসদ পদ ছাড়ার কথা কিছুদিন আগেই ঘোষণা করেছিলেন অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। শুধু তাই তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এক চিঠিও দেন তিনি। বিস্ফোরক সেই চিঠির বয়ানে মিমি লেখেন, “গত পাঁচ বছরে আমাকে রাজনৈতিকভাবে অপদস্থ করা হয়েছে। আমি দলের সৈনিক হিসেবে থাকব। এই অপমান, উপেক্ষা আর নিতে পারছি না।” এর পরেই এ দিন ব্রিগেডের মঞ্চে তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা প্রকাশের দিন যাদবপুর কেন্দ্রে মিমিকে প্রার্থী হিসেবে দাঁড় না করার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয় তৃণমূল। ওই কেন্দ্রে তাঁর বদলে সায়নীর দিকেই এখন নজর সকলের।