আরজি কর কাণ্ড নিয়ে সরব গোটা বাংলা থেকে দেশ। ৯ অগস্ট আরজি করের জুনিয়র ডাক্তারের সঙ্গে যে ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে তার ন্যায় বিচার চায় সবাই। পথে নেমেছেন সাধারণ মানুষ থেকে টলিপাড়ার অনেকেই । এই আন্দোলনের মুখ হিসাবে দেখা যাচ্ছে স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, সোহিনী সরকার থেকে সুদীপ্তা চক্রবর্তী-সহ আরও অনেককে। কেউ কেউ আবার এই আন্দোলনে রাজনীতির গন্ধও পেয়েছেন। এবার আরজি কর কাণ্ডে মুখ খুললেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী।
যদিও তিনি এখন শুধু অভিনেতা নন বিজেপি নেতাও বটে। তবে আরজি কর আন্দোলনের ক্ষেত্রে রাজনীতির রঙ লাগাতে নারাজ তিনি। তাই বিমানবন্দরের বাইরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হতেই অভিনেতা বললে, “আমি এই বাংলাই দেখতে চেয়েছিলাম। এখন দেখতে পাচ্ছি, খুব আনন্দ লাগছে। এই আন্দোলনে আমরা যেন সবাই একসঙ্গে থাকি। আর আমি বলছি মানেই বিজেপি বলছে না। আমি মিঠুন চক্রবর্তী বলছি রাজনীতির ঊর্ধ্বে গিয়ে এই আন্দোলনে যেন আমরা সবাই একসঙ্গে থাকি। ”
২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনের সময় বিস্তর বিতর্কে জড়িয়েছিলেন অভিনেতা। তবে রাজনীতির ময়দানের বাইরে অভিনেতা হিসাবে তাঁর জনপ্রিয়তায় এখনও ভাটা পড়েনি। এই মুহূর্তে তিনি কলকাতায় রয়েছেন। পথিকৃত্ বসু পরিচালিত ‘শাস্ত্রী’ ছবির প্রচারের জন্য শহরেই রয়েছেন তিনি। তাঁর শরীরও যে খুব একটা ভাল তেমনটা নয়। হাত ভেঙেছে। সেই ভাঙা হাত নিয়েই তিনি নিজের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। উল্লেখ্য, এই প্রথম মিঠুন নয়। এই আন্দোলনে পথে নামেন অপর্ণা সেন থেকে টলিপাড়ার একগুচ্ছ শিল্পীরা। এমনকি সারারাত জেগে রাস্তায় ধর্নায় বসেছিলেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, সোহিনী সরকার-সহ অনেক অভিনেত্রীরাই। ২৫ দিন ব্যাপী এই আন্দোলনে সকলের একটাই দাবি ন্যায় বিচারের।
আরজি কর কাণ্ড নিয়ে সরব গোটা বাংলা থেকে দেশ। ৯ অগস্ট আরজি করের জুনিয়র ডাক্তারের সঙ্গে যে ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে তার ন্যায় বিচার চায় সবাই। পথে নেমেছেন সাধারণ মানুষ থেকে টলিপাড়ার অনেকেই । এই আন্দোলনের মুখ হিসাবে দেখা যাচ্ছে স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, সোহিনী সরকার থেকে সুদীপ্তা চক্রবর্তী-সহ আরও অনেককে। কেউ কেউ আবার এই আন্দোলনে রাজনীতির গন্ধও পেয়েছেন। এবার আরজি কর কাণ্ডে মুখ খুললেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী।
যদিও তিনি এখন শুধু অভিনেতা নন বিজেপি নেতাও বটে। তবে আরজি কর আন্দোলনের ক্ষেত্রে রাজনীতির রঙ লাগাতে নারাজ তিনি। তাই বিমানবন্দরের বাইরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হতেই অভিনেতা বললে, “আমি এই বাংলাই দেখতে চেয়েছিলাম। এখন দেখতে পাচ্ছি, খুব আনন্দ লাগছে। এই আন্দোলনে আমরা যেন সবাই একসঙ্গে থাকি। আর আমি বলছি মানেই বিজেপি বলছে না। আমি মিঠুন চক্রবর্তী বলছি রাজনীতির ঊর্ধ্বে গিয়ে এই আন্দোলনে যেন আমরা সবাই একসঙ্গে থাকি। ”
২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনের সময় বিস্তর বিতর্কে জড়িয়েছিলেন অভিনেতা। তবে রাজনীতির ময়দানের বাইরে অভিনেতা হিসাবে তাঁর জনপ্রিয়তায় এখনও ভাটা পড়েনি। এই মুহূর্তে তিনি কলকাতায় রয়েছেন। পথিকৃত্ বসু পরিচালিত ‘শাস্ত্রী’ ছবির প্রচারের জন্য শহরেই রয়েছেন তিনি। তাঁর শরীরও যে খুব একটা ভাল তেমনটা নয়। হাত ভেঙেছে। সেই ভাঙা হাত নিয়েই তিনি নিজের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। উল্লেখ্য, এই প্রথম মিঠুন নয়। এই আন্দোলনে পথে নামেন অপর্ণা সেন থেকে টলিপাড়ার একগুচ্ছ শিল্পীরা। এমনকি সারারাত জেগে রাস্তায় ধর্নায় বসেছিলেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, সোহিনী সরকার-সহ অনেক অভিনেত্রীরাই। ২৫ দিন ব্যাপী এই আন্দোলনে সকলের একটাই দাবি ন্যায় বিচারের।