শহরে ছিলেন না তিনি। অথচ তাঁর শহরের বর্বরতার বলি হয়েছে বছর তিরিশের ‘তিলোত্তমা’। গর্জে উঠেছে গোটা শহর। আর সব দেখে চুপ করে রইলেন না খোদ প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ও, টলিউড যাকে ইন্ডাস্ট্রি বলে মানে। সত্যের দাবিতে তিনি সরব, ডাক্তারের মৃত্যুতে কী বলছেন তিনি?
তাঁর কথায়, “আরজি করে ঘটা ঘৃণ্য ঘটনায় আমি মর্মাহত। আমার চেতনা ও প্রার্থনা ওঁর পরিবারের প্রতি রয়েছে। এই অপূরণীয় ক্ষতির তো কোনও ক্ষমা নেই। যে কষ্টের মধ্যে দিয়ে ওঁর প্রিয়জনেরা যাচ্ছেন সেই কষ্ট শেষ করার মতো আমার কাছে কোনও শব্দ নেই। হ্যাঁ, আমিও ন্যায়বিচারের দাবি করছি। আমাদের সকলের একজোট হতে হবে। সত্যি যাতে সামনে আসে তা দেখতে হবে। চলুন সবাই এক হই। নির্যাতিতার বিচার চাই। এই ধরনের ঘটনা যাতে আগামীতে না ঘটতে পারে।”
প্রসঙ্গত, আরজি কর-কাণ্ডে মঙ্গলবারই সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাই কোর্ট। পুলিশের ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন প্রধান বিচারপতি। সামনে আসছে একের পর এক নয়া মোড়। প্রতিবাদে সামিল তারকরাও। আগামীকাল রাজপথ থেকে অলিগলি এক হবেন মেয়েরা। সঙ্গে থাকবেন পুরুষরাও। রাজপথ দখলের অধিকারে ডাক দিয়েছেন সকলেই। বিচার শেষমেশ মিলবে কি? এই উত্তরের আশায় গোটা দেশবাসী।