ন্যাড়া! রাতারাতি মাথার চুল উধাও, পরমব্রতর এই লুক দেখে চমকে উঠবেন!
Killbil Society: এই ছবির শুটিংয়ের সময় থেকেই ন্যাড়া হয়েছেন পরমব্রত। সেই কারণে যেখানেই গিয়েছেন মাথায় টুপি পরেছেন বা পাগড়ির মতো কিছু পরেছেন। সকলে আঁচ করছিলেন, ছবির লুক এটা। আজ সেই লুক প্রকাশ্যে আনল TV9 বাংলা।

পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের অন্যতম চর্চিত ছবি ‘হেমলক সোসাইটি’-র সিক্যোয়েল আসছে পয়লা বৈশাখে। সেই ছবিতে আনন্দ কর চরিত্রে ছিলেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়। তাঁর মাথায় ছিল কোঁকড়ানো চুল। কিন্তু ‘কিলবিল সোসাইটি’-তে কেন এমন ন্যাড়া আনন্দ? পরিচালক সৃজিত খোলসা করলেন, ‘হেমলক সোসাইটি’-তে আনন্দ টার্মিনালি ইল ছিল। এখানে তার অসুস্থতা আরও বেড়েছে। চুল একদম পড়ে গিয়েছে। আগের ছবির রেশ ধরেই আনন্দর চরিত্রটা এখানে এসেছে। মানুষ হিসাবেও তাঁর পরিবর্তন ঘটেছে’। অন্যদিকে আগের ছবিতে মেঘনা চরিত্রে দেখা গিয়েছিল কোয়েল মল্লিককে। এই ছবির গল্প এগিয়েছে পূর্ণা আইচকে ঘিরে। পূর্ণা স্বাধীনতা ভালোবাসে। নিজের মতো করে বাঁচে। সমাজকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েই বাঁচে। কিন্তু হঠাত্ একটা ঘটনায় তার জীবন বদলায়? কী সেই ঘটনা, কীভাবে আনন্দ-যজ্ঞে অংশ নেবে সে, উত্তর থাকবে ছবির শেষে।
এই ছবির শুটিংয়ের সময় থেকেই ন্যাড়া হয়েছেন পরমব্রত। সেই কারণে যেখানেই গিয়েছেন মাথায় টুপি পরেছেন বা পাগড়ির মতো কিছু পরেছেন। সকলে আঁচ করছিলেন, ছবির লুক এটা। আজ সেই লুক প্রকাশ্যে আনল TV9 বাংলা।
পরিচালক জানালেন, ছবিতে পরমব্রত-কৌশানীর দারুণ পারফরম্যান্সের পাশাপাশি জীবনের অন্যতম সেরা কাজটি করেছেন বিশ্বনাথ বসু। পেটকাটা শ মানে একজন ডনের চরিত্রে দেখা যাবে বিশ্বনাথকে। অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়ের কাজ দেখেও দর্শকরা চমকে যেতে পারেন। সৃজিত-সন্দীপ্তা জুটির কাজ দেখার জন্যও অপেক্ষায় দর্শকরা।
‘হেমলক সোসাইটি’ ছবির প্রভাব মারাত্মক। সমাজমাধ্যমে এমন কথাও লেখা হয়, এই ছবি দেখে আত্মহত্যা করার ঝোঁকমুক্ত হয়েছেন কিছু মানুষ। সেখানে ‘কিলবিল সোসাইটি’ কী মাপের ধাক্কা দেবে, তার দিকে তাকিয়ে সিনেমাপ্রেমীরা।





