কী কাণ্ড দেখুন। শেষমেশ নিউটনে দাদার বাড়ি যেতে গিয়ে যে এমনটা ঘটবে, তা স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি অভিনেত্রী-সঞ্চালক সুদীপা চট্টোপাধ্যায়। এখন তো রীতমতো রাগে ফুঁসছেন তিনি। গোটা কাণ্ডে নাকি প্রচণ্ড ভয় পেয়েছে সুদীপার ছোট্ট ছেলে আদিদেবও। রীতিমতো ট্রমায় রয়েছে খুদে।
কী ঘটেছে সুদীপার সঙ্গে?
রবিবার বাড়ির গাড়ি না থাকায় অ্যাপ ক্য়াবের উপরই ভরসা করেছিলেন সুদীপা। তবে ভরসা যে এমন রূপ নেবে, তা আগে থেকে আন্দাজও করতে পারেননি তিনি। ছেলেকে নিয়ে নিউটাউনে দাদার বাড়ি যাচ্ছিলেন সুদীপা। গাড়িতে উঠেছিলেন বন্ডেল রোডে নিজের দোকান থেকেই। তবে নিউটাউন যাওয়ার মাঝপথে মিষ্টির দোকান থেকে মিষ্টি কিনতে গিয়েই বিপত্তি। সুদীপা জানান, ড্রাইভারকে পাঁচমিনিটের জন্য গাড়ি দাঁড় করাতে বললে, ড্রাইভার জানান, আরও একটা স্টপ যোগ করতে। কিন্তু দু’মিনিটের জন্য আমি সেটা করব কেন? তাও বলেছিলাম আমি জানি না কী করে করতে হয়, আপনি করে দিন। সেই থেকে তর্ক-বিতর্কের সূত্রপাত।
গোলযোগ বাড়ে যখন গাড়িটি নিউটাউন আসার জন্য মা ফ্লাইওভারে না উঠে, অন্য রাস্তায় রওনা দেয়। সুদীপা প্রতিবাদ করলে, তাঁকে নাকি নোংরা ভাষায় আক্রমণ করেন ড্রাইভার। সুদীপার অভিযোগ, তাঁকে নাকি অ্যাপ ক্যাব ড্রাইভার মারতেও আসেন। তবে সুদীপা চুপ থাকেননি। উল্টে ড্রাইভারের পিঠে ঘুষিও মেরেছেন। সুদীপা জানিয়েছেন, গাড়ির নাম্বার যেহেতু জানেন, সেহেতু থানায় অভিযোগ জানাবেন। এদিন সুদীপার সঙ্গে ছিল তাঁর ছোট্ট ছেলে আদিদেবও। গোটা কাণ্ডটি সুদীপা তুলে ধরেছেন তাঁর নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে।
কী কাণ্ড দেখুন। শেষমেশ নিউটনে দাদার বাড়ি যেতে গিয়ে যে এমনটা ঘটবে, তা স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি অভিনেত্রী-সঞ্চালক সুদীপা চট্টোপাধ্যায়। এখন তো রীতমতো রাগে ফুঁসছেন তিনি। গোটা কাণ্ডে নাকি প্রচণ্ড ভয় পেয়েছে সুদীপার ছোট্ট ছেলে আদিদেবও। রীতিমতো ট্রমায় রয়েছে খুদে।
কী ঘটেছে সুদীপার সঙ্গে?
রবিবার বাড়ির গাড়ি না থাকায় অ্যাপ ক্য়াবের উপরই ভরসা করেছিলেন সুদীপা। তবে ভরসা যে এমন রূপ নেবে, তা আগে থেকে আন্দাজও করতে পারেননি তিনি। ছেলেকে নিয়ে নিউটাউনে দাদার বাড়ি যাচ্ছিলেন সুদীপা। গাড়িতে উঠেছিলেন বন্ডেল রোডে নিজের দোকান থেকেই। তবে নিউটাউন যাওয়ার মাঝপথে মিষ্টির দোকান থেকে মিষ্টি কিনতে গিয়েই বিপত্তি। সুদীপা জানান, ড্রাইভারকে পাঁচমিনিটের জন্য গাড়ি দাঁড় করাতে বললে, ড্রাইভার জানান, আরও একটা স্টপ যোগ করতে। কিন্তু দু’মিনিটের জন্য আমি সেটা করব কেন? তাও বলেছিলাম আমি জানি না কী করে করতে হয়, আপনি করে দিন। সেই থেকে তর্ক-বিতর্কের সূত্রপাত।
গোলযোগ বাড়ে যখন গাড়িটি নিউটাউন আসার জন্য মা ফ্লাইওভারে না উঠে, অন্য রাস্তায় রওনা দেয়। সুদীপা প্রতিবাদ করলে, তাঁকে নাকি নোংরা ভাষায় আক্রমণ করেন ড্রাইভার। সুদীপার অভিযোগ, তাঁকে নাকি অ্যাপ ক্যাব ড্রাইভার মারতেও আসেন। তবে সুদীপা চুপ থাকেননি। উল্টে ড্রাইভারের পিঠে ঘুষিও মেরেছেন। সুদীপা জানিয়েছেন, গাড়ির নাম্বার যেহেতু জানেন, সেহেতু থানায় অভিযোগ জানাবেন। এদিন সুদীপার সঙ্গে ছিল তাঁর ছোট্ট ছেলে আদিদেবও। গোটা কাণ্ডটি সুদীপা তুলে ধরেছেন তাঁর নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে।