Dev: মধ্যপ্রদেশে শুটিং-এর অভিজ্ঞতা কেমন, দর্শকদের সঙ্গে শেয়ার করলেন ব্যোমকেশ দেব

Jul 20, 2023 | 1:39 PM

Inside Story: ২৫০ থেকে ৩০০ সিঁড়ি ভেঙে উঠতে হত ফোর্টে। দিনের পর দিন এই পরিশ্রম করেছেন দেব, পরিশ্রম করেছেন গোটা ইউনিটের প্রতিটা সদ্য

Dev: মধ্যপ্রদেশে শুটিং-এর অভিজ্ঞতা কেমন, দর্শকদের সঙ্গে শেয়ার করলেন ব্যোমকেশ দেব

Follow Us

আর মাত্র ২০ দিনের অপেক্ষা। দেখতে দেখতে ব্যোমকেশ ও দুর্গরহস্য ছবির কাজ শেষের পথে। মুক্তি পেতে চলেছে এই ছবি ১১ অগাস্ট। ইতিমধ্যেই মুক্তি পেয়েছে ছবির টিজ়ার। ব্যোমকেশ লুকে দেব ইতিমধ্যেই দর্শক মনে জায়গা করে নিয়েছে। দেবকে দেখে প্রাথমিকভাবে অনেকেই এই ছবির ভবিষ্যৎ নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছিলেন, তবে দেব যে নিজের চেষ্টার এক শতাংশও ছাড়েননি, তার প্রমাণ ইতিমধ্যেই মিলেছে একাধিকবার। এবার নিজেই শেয়ার করে নিলেন, শুটিং পর্ব ঠিক কতটা কষ্টসাধ্য ছিল। মধ্যপ্রদেশে মে-জুন মাসে শুটিং, এমনই গরমের দাপট। তার মাঝে ২৫০ থেকে ৩০০ সিঁড়ি ভেঙে উঠতে হত দুর্গতে। দিনের পর দিন এই পরিশ্রম করেছেন দেব, পরিশ্রম করেছেন গোটা ইউনিটের প্রতিটা সদ্য।

এই মর্মে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিয়ো শেয়ার করলেন দেব। যা তিনি বানিয়েছিলেন, মধ্যপ্রদেশে বসেই। তাঁর কথায়, মধ্যপ্রদেশে এসেছি ব্যোমকেশ ও দুর্গরহস্য শুট করতে। দুর্দান্ত ফোর্ট, এই ফোর্টের নাম গারপুঙ্গা ফোর্ট। প্রায় ২৫০-৩০০ সিঁড়ি ভেঙে ওপরে উঠতে হয়। ফলে ভীষণ পরিশ্রম হচ্ছে। এত বড় বড় যন্ত্র নিয়ে ওঠা, লাইট অন্যান্য প্রপ, যেহেতু ২০০-২৫০ জনের ইউনিট। সেই জায়গা থেকে সব থেকে কঠিন ও পরিশ্রমের একটা আউডোর এটাকে বলাই চলে। মধ্যপ্রদেশে আমরা অনেকগুলো ফোর্টই দেখেছিলাম। আমরা এই ফোর্টটাকেই পছন্দ করি। গল্পটা যেভাবে লেখা হয়েছিল, আমদারে মনে হয় এই ফোর্টটায় তা ফুটিয়ে তোলা সহজ। সেইভাবেই আমরা গল্পের সঙ্গে যথাযত ন্যায় করতে পারব। এটা কঠিন বিষয়, এবার সব থেকে সুন্দর বিষয় হল, এত সুন্দর দুর্গ, বাংলা ছবিতে অনেকদিন পর এত চমৎকার দৃশ্য দেখা যাবে। যার সম্পূর্ণ কৃতিত্ব বিরসা ও তাঁর টিমের। আমার এতগুলো ছবি হয়ে গিয়েছে, কিন্তু এদের দুজনের যেই বোঝাপড়াটা আছে, সেটা ম্যাজিক্যাল। এর সঙ্গে ক্যামেরার পিছনের কিছু দৃশ্যও শেয়ার করলেন দেব। এখন দেখার ছবি মুক্তির পর তা দর্শক মনে কতটা জায়গা করে নিতে পারে।

Next Article