অনেকেই মনে করেছিলেন রাজেশ খান্নার সঙ্গে বিয়ের পর ডিম্পল কাপাডিয়া হয়তো সিনেমা থেকে একেবারেই দূরে চলে যাবেন। এমনকী, শোনা গিয়েছিল রাজেশ নাকি তেমনটিই চেয়েছিলেন। তবে বেশ কয়েক বছর বিরতি নেওয়ার পর ডিম্পল যখন সিনেপর্দায় কামব্যাক করেন, তখন ঝড় উঠেছিল বলিউডে। ঋষি কাপুরের সঙ্গে একটা দৃশ্যেই ডিম্পল বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, তাঁর ম্যাজিক এখনও বলিউডকে বুঁদ করে রাখতে পারে। তবে ডিম্পলের সেই দৃশ্য নিয়ে বিতর্কও হয়েছিল প্রচুর। এমনকী, সেন্সরের কোপেও পড়েছিল ডিম্পলের সেই যৌবন উচ্ছ্বল দৃশ্য।
সালটা ১৯৮৫। মুক্তি পায় ‘সাগর’ ছবি। অভিনয় করেছিলেন ঋষি কাপুর, কমল হাসান এবং ডিম্পল কাপাডিয়া। এটাই ছিল বিয়ের পর ডিম্পলের কামব্যাক ছবি।
এই ছবি নিয়ে বিতর্ক কেন? ঠিক কী ঘটেছিল?
‘সাগর’ ছবিতে ডিম্পলের এন্ট্রি দৃশ্য নিয়েই শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। যেখানে বিকিনি পরে ডিম্পল সমুদ্রের ধারে এলেন। হাওয়ার উড়ছিল তাঁর সোনালি চুল। তারপর কোমর থেকে সারং খুলে ঝাঁপ দিলেন জলে। বড়পর্দায় ডিম্পলের সেই সাঁতারের দৃশ্য হইচই ফেলে দিয়েছিল। এর আগে বলিউডের পর্দায় এত বোল্ড অবতারে কোনও অভিনেত্রীকে দেখা যায়নি। তাই ডিম্পলের এমন সাহসী অবতার ঝড় তুলেছিল। এমনকী, ছবি মুক্তির পর মহিলা কমিশন এই দৃশ্যকে বাদ দেওয়ার কথা বলে প্রতিবাদ শুরু করেছিল। তবে শুধুই ডিম্পলের সাঁতারের দৃশ্য নয়, বরং এই দৃশ্যে হঠাৎ করে পায়ের আঙুলে কাপড় জড়িয়ে যাওয়ায়, খুলে যায় ডিম্পলের সারং। খোলা ক্য়ামেরার সামনে স্পষ্ট হয়ে ওঠে ডিম্পলের ধবধবে ফর্সা মাখনের মতো পিঠ। পরিচালক কিন্তু ডিম্পলের এমন অবস্থা দেখে শুটিং থামান না। আর অন্যদিকে, ঋষি কাপুর ছোট্ট ক্যামেরায় টুকটাক ছবি তুলতে শুরু করেন।
সেই সময় বিনোদন ম্যাগাজিনে ছাপা হয়েছিল, এই দৃশ্যটি নাকি একেবারেই পরিচালকের প্ল্যানের বাইরে ছিল। হঠাৎ করেই এমনটা ঘটে যায় ডিম্পলের সঙ্গে। আর ডিম্পল অস্বস্তিতে পড়ায়, তাঁকে সাহায্য করতে এগিয়ে যান ঋষি। এমনকী, রটে গিয়েছিল সাগর ছবির পর নাকি ঋষি কাপুর ও ডিম্পলের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক শুরু হয়েছিল। সেই খবর পেতেই নিতু কাপুর নাকি ঋষির ঘর ছেড়েও বেরিয়ে গিয়েছিলেন। ডিম্পলকে কেন্দ্র করে নাকি চরম অশান্তি শুরু হয়েছিল ঋষি ও নিতুর দাম্পত্যে। এই দৃশ্যটি এতটাই বিতর্কের ঝড় তোলে যে, পরে সাগর ছবি A সার্টিফিকেট দিয়ে ফের রিলিজ করানো হয়।
অনেকেই মনে করেছিলেন রাজেশ খান্নার সঙ্গে বিয়ের পর ডিম্পল কাপাডিয়া হয়তো সিনেমা থেকে একেবারেই দূরে চলে যাবেন। এমনকী, শোনা গিয়েছিল রাজেশ নাকি তেমনটিই চেয়েছিলেন। তবে বেশ কয়েক বছর বিরতি নেওয়ার পর ডিম্পল যখন সিনেপর্দায় কামব্যাক করেন, তখন ঝড় উঠেছিল বলিউডে। ঋষি কাপুরের সঙ্গে একটা দৃশ্যেই ডিম্পল বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, তাঁর ম্যাজিক এখনও বলিউডকে বুঁদ করে রাখতে পারে। তবে ডিম্পলের সেই দৃশ্য নিয়ে বিতর্কও হয়েছিল প্রচুর। এমনকী, সেন্সরের কোপেও পড়েছিল ডিম্পলের সেই যৌবন উচ্ছ্বল দৃশ্য।
সালটা ১৯৮৫। মুক্তি পায় ‘সাগর’ ছবি। অভিনয় করেছিলেন ঋষি কাপুর, কমল হাসান এবং ডিম্পল কাপাডিয়া। এটাই ছিল বিয়ের পর ডিম্পলের কামব্যাক ছবি।
এই ছবি নিয়ে বিতর্ক কেন? ঠিক কী ঘটেছিল?
‘সাগর’ ছবিতে ডিম্পলের এন্ট্রি দৃশ্য নিয়েই শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। যেখানে বিকিনি পরে ডিম্পল সমুদ্রের ধারে এলেন। হাওয়ার উড়ছিল তাঁর সোনালি চুল। তারপর কোমর থেকে সারং খুলে ঝাঁপ দিলেন জলে। বড়পর্দায় ডিম্পলের সেই সাঁতারের দৃশ্য হইচই ফেলে দিয়েছিল। এর আগে বলিউডের পর্দায় এত বোল্ড অবতারে কোনও অভিনেত্রীকে দেখা যায়নি। তাই ডিম্পলের এমন সাহসী অবতার ঝড় তুলেছিল। এমনকী, ছবি মুক্তির পর মহিলা কমিশন এই দৃশ্যকে বাদ দেওয়ার কথা বলে প্রতিবাদ শুরু করেছিল। তবে শুধুই ডিম্পলের সাঁতারের দৃশ্য নয়, বরং এই দৃশ্যে হঠাৎ করে পায়ের আঙুলে কাপড় জড়িয়ে যাওয়ায়, খুলে যায় ডিম্পলের সারং। খোলা ক্য়ামেরার সামনে স্পষ্ট হয়ে ওঠে ডিম্পলের ধবধবে ফর্সা মাখনের মতো পিঠ। পরিচালক কিন্তু ডিম্পলের এমন অবস্থা দেখে শুটিং থামান না। আর অন্যদিকে, ঋষি কাপুর ছোট্ট ক্যামেরায় টুকটাক ছবি তুলতে শুরু করেন।
সেই সময় বিনোদন ম্যাগাজিনে ছাপা হয়েছিল, এই দৃশ্যটি নাকি একেবারেই পরিচালকের প্ল্যানের বাইরে ছিল। হঠাৎ করেই এমনটা ঘটে যায় ডিম্পলের সঙ্গে। আর ডিম্পল অস্বস্তিতে পড়ায়, তাঁকে সাহায্য করতে এগিয়ে যান ঋষি। এমনকী, রটে গিয়েছিল সাগর ছবির পর নাকি ঋষি কাপুর ও ডিম্পলের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক শুরু হয়েছিল। সেই খবর পেতেই নিতু কাপুর নাকি ঋষির ঘর ছেড়েও বেরিয়ে গিয়েছিলেন। ডিম্পলকে কেন্দ্র করে নাকি চরম অশান্তি শুরু হয়েছিল ঋষি ও নিতুর দাম্পত্যে। এই দৃশ্যটি এতটাই বিতর্কের ঝড় তোলে যে, পরে সাগর ছবি A সার্টিফিকেট দিয়ে ফের রিলিজ করানো হয়।