
শরীরের রোগ সহজেই বোঝা যায়। চিকিৎসকের কাছে যেতে বা ওষুধ খেতেও অনীহা হয় না। কিন্তু বিষয়টা যখনই মনের হয়ে দাঁড়ায়, অনেকেই এড়িয়ে যান। ভিতরে ভিতরে চূড়ান্ত কষ্টে ভোগেন। একাকীত্ব ঘিরে ধরে। ভিড়ের মাঝেও একলা লাগে। অনেকে আবার নিজে থেকেই সকলের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করে নেন। অনেকে বুঝতেও পারেন ডিপ্রেশনে ভুগছেন, কিন্তু চিকিৎসকের কাছে যেতেই যত অনীহা। ডিপ্রেশন হলে প্যানিক নয়, মেনে চলুন চিকিৎসকের কথা। এমন কোনও পদক্ষেপ নেবেন না, যাতে সব শেষ হয়ে যায়।
প্রত্যেকের জীবনেই নানা রকমের চাপ থাকে। কেউ বা মনের কথা ভাগ করে নিয়ে কিছুটা চাপমুক্ত হওয়ার চেষ্টা করেন, আবার কেউ ভিতরে ভিতরেই তা চেপে রাখেন। বর্তমান লাইফস্টাইল, কাজের চাপ, পড়াশোনার চাপ যাই হোক না কেন, ডিপ্রেশন যে কারও হতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য বলছেন, ভারতে ৫ কোটি ৬০ লক্ষ মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগছেন। আর প্রায় ৪ কোটি মানুষ অ্যাংজাইটি ডিজঅর্ডারে ভোগেন। ফলে সমস্যা এড়িয়ে গেলে শরীরে নানা রোগের সম্ভাবনা বাড়ে। ডায়াবেটিস ও থায়রয়েড বিশেষ ডাঃ অক্ষত চাড্ডা এমনটাই বলছেন। কী ভাবে ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে?
চিকিৎসক কয়েকটি সহজ উপায় জানিয়েছেন…
বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: এই প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র তথ্য জানানো। কোনও রকম সমস্যা কিংবা দ্বিধা থাকলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।