Home Remedies for Dry Cough: কিছুতেই থামে না শুকনো কাশি? রইল দাওয়াই
এই ধরনের কাশি ঠান্ডা না লাগলেও হতে পারে। এতে সাধারণত কফ বা শ্লেষ্মা ওঠে না। কিন্তু বার বার কাশি হয়। তা যেমন অস্বস্তিকর তেমনই বিরক্তিকরও। এই সমস্যাকে ঘরোয়া উপায়েই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন আপনি। এর জন্য আপনাকে মেনে চলতে হবে কিছু ঘরোয়া টোটকা।

প্রতীকী ছবিImage Credit: TV9 Bangla
শীতের শেষে গরম পড়ছে। আবহাওয়া বদলানোর এই সময়ে অনেকেই ভুগছেন খুশখুশে কাশির সমস্যা। গলা খুশখুশ করে শুকনো কাশি হচ্ছে অনেকেরই। এই ধরনের কাশি ঠান্ডা না লাগলেও হতে পারে। এতে সাধারণত কফ বা শ্লেষ্মা ওঠে না। কিন্তু বার বার কাশি হয়। তা যেমন অস্বস্তিকর তেমনই বিরক্তিকরও।
কী কী কারণে শুষ্ক কাশি হতে পারে?
- নাক, গলার অ্যালার্জির কারণে অনেকে শুকনো কাশির সমস্যায় ভোগেন।
- হাঁপানি বা টিবির মতো ফুসফুসের সমস্যা থাকলে শুকনো কাশি হতে পারে।
- ভাইরাল সংক্রমণ থেকেও অনেকের শুষ্ক কাশি হয়।
- ফুসফুসে ক্যানসার বাসা বাঁধলে এ ধরনের কাশির সমস্যা হয়।
এই সমস্যাকে ঘরোয়া উপায়েই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন আপনি। এর জন্য আপনাকে মেনে চলতে হবে কিছু ঘরোয়া টোটকা। তাতেই আপনি আরাম পেতে পারেন খুশখুশে কাশির সমস্যা থেকে।
- শুষ্ক কাশি থেকে আরাম পেতে রোজ এক চামচ করে মধু খেতে পারেন। মধুতে থাকা এনজাইম কাশির সমস্যা কমায়। মধুর সঙ্গে তুলসি পাতাও খেতে পারেন।
- এক গ্লাস গরম জলে, এক চামচ লবণ মিশিয়ে গার্গল করুন। সকাল-সন্ধ্যা তা করতে পারেন। এতে যেমন কাশির সমস্যা কমাবে। তেমনই গলায় ব্যথা হলেও মিলবে আরাম।
- গোলমরিচও কাশির সমস্যার উপশমকারী হিসাবে বিবেচিত হয়। গোলমরিচ গুঁড়ো করে ঘিতে ভেজে নিন। তার পর তা খেলে মুক্তি মিলতে পারে কাশির কবল থেকে।
- আদাও কাশির সমস্যায় বেশ আরাম দেয়। লিকার চায়ে আদা দিয়ে খাওয়ার পাশাপাশি, জলে আদা ফুটিয়ে তার সঙ্গে মধু মিশিয়ে দিতে তিন বার খাবার। অল্প দিনেই পার্থক্য টের পাবেন।
- রসুনের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ কাশি নিরাময় করতে সাহায্য করে। ১ কাপে জলে দু-তিনটি রসুন ফোটান। যখন জল ঠান্ডা হবে, এতে মধু মেশান এবং খেয়ে নিন। এটি শুষ্ক কাশিতে আরাম দেবে।
