কাঠমান্ডু: বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ভাষা সংস্কৃত। এই ভাষার উদযাপনে নেপালের কাঠমান্ডুতে ১৯তম আন্তর্জাতিক সংস্কৃত সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেই সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের সংস্কৃত বিশারদরা অংশ নেন। আর এই সম্মেলনেই অক্ষর পুরুষোত্তম দর্শন নিয়ে আলোচনা হয়। আর এই সম্মেলনের সাফল্য কামনা করে বার্তা দেন বোচাসনবাসী অক্ষর পুরুষোত্তম স্বামীনারায়ণ সংস্থার সভাপতি মহন্ত স্বামী মহারাজ।
প্রতি ৩ বছর অন্তর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হয় এই সম্মেলন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জ্ঞানীরা সংস্কৃত ভাষা, সাহিত্য ও দর্শন নিয়ে আলোচনায় অংশ নেন। এবার কাঠমান্ডুতে পাঁচদিনের এই সম্মেলনের সূচনা হয় গত ২৬ জুন। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন নেপালের রাষ্ট্রপতি রামচন্দ্র পৌডেল।
নেপালের সঙ্গে ভগবান স্বামীনারায়ণের আত্মিক যোগ রয়েছে। অষ্টাদশ শতকের শেষের দিকে ভগবান স্বামীনারায়ণ নেপালের বিভিন্ন প্রান্ত পরিভ্রমণ করেন। সেখানে তিনি যোগের প্রচার করেন। নেপালের বাসিন্দাদের মধ্যে তাঁর ঐশ্বরিক জ্ঞান ছড়িয়ে দেন। অক্ষর পুরুষোত্তম দর্শনের তুলে ধরেন তিনি।
নেপালে ৫ দিনের এই সম্মেলনের তৃতীয় দিন, গত ২৮ জুন অক্ষর পুরুষোত্তম দর্শন নিয়ে বিশেষ আলোচনায় আয়োজন করা হয়। সেখানে ভারত, নেপাল, আমেরিকা, চিন, জাপান এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশের পণ্ডিতরা অংশ নেন। এই বিশেষ আলোচনার সভাপতিত্ব করেন মহামহোপাধ্যায় স্বামী ভদ্রেশদাস। নেপালের বিভিন্ন সংগঠন এই আলোচনায় অংশ নেয়। নেপালের সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন। আলোচনায় অক্ষর পুরুষোত্তম দর্শনের নানা নীতি নিয়ে রিসার্চ পেপার তুলে ধরেন বিভিন্ন দেশের পণ্ডিতরা। তাঁরা ব্যাখ্যা করেন, কীভাবে বৈদিক দার্শনিক ঐতিহ্য ছড়িয়ে দিয়েছিলেন ভগবান স্বামীনারায়ণ। আলোচনা শেষে উপস্থিত সকলে স্বীকার করেন, এই আলোচনা চিরস্মরণীয় হয়ে রয়ে যাবে। প্রসঙ্গত, গত ৩০ জুন পাঁচদিনের আন্তর্জাতিক সংস্কৃত সম্মেলন শেষ হয়।
কাঠমান্ডু: বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ভাষা সংস্কৃত। এই ভাষার উদযাপনে নেপালের কাঠমান্ডুতে ১৯তম আন্তর্জাতিক সংস্কৃত সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেই সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের সংস্কৃত বিশারদরা অংশ নেন। আর এই সম্মেলনেই অক্ষর পুরুষোত্তম দর্শন নিয়ে আলোচনা হয়। আর এই সম্মেলনের সাফল্য কামনা করে বার্তা দেন বোচাসনবাসী অক্ষর পুরুষোত্তম স্বামীনারায়ণ সংস্থার সভাপতি মহন্ত স্বামী মহারাজ।
প্রতি ৩ বছর অন্তর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হয় এই সম্মেলন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জ্ঞানীরা সংস্কৃত ভাষা, সাহিত্য ও দর্শন নিয়ে আলোচনায় অংশ নেন। এবার কাঠমান্ডুতে পাঁচদিনের এই সম্মেলনের সূচনা হয় গত ২৬ জুন। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন নেপালের রাষ্ট্রপতি রামচন্দ্র পৌডেল।
নেপালের সঙ্গে ভগবান স্বামীনারায়ণের আত্মিক যোগ রয়েছে। অষ্টাদশ শতকের শেষের দিকে ভগবান স্বামীনারায়ণ নেপালের বিভিন্ন প্রান্ত পরিভ্রমণ করেন। সেখানে তিনি যোগের প্রচার করেন। নেপালের বাসিন্দাদের মধ্যে তাঁর ঐশ্বরিক জ্ঞান ছড়িয়ে দেন। অক্ষর পুরুষোত্তম দর্শনের তুলে ধরেন তিনি।
নেপালে ৫ দিনের এই সম্মেলনের তৃতীয় দিন, গত ২৮ জুন অক্ষর পুরুষোত্তম দর্শন নিয়ে বিশেষ আলোচনায় আয়োজন করা হয়। সেখানে ভারত, নেপাল, আমেরিকা, চিন, জাপান এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশের পণ্ডিতরা অংশ নেন। এই বিশেষ আলোচনার সভাপতিত্ব করেন মহামহোপাধ্যায় স্বামী ভদ্রেশদাস। নেপালের বিভিন্ন সংগঠন এই আলোচনায় অংশ নেয়। নেপালের সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন। আলোচনায় অক্ষর পুরুষোত্তম দর্শনের নানা নীতি নিয়ে রিসার্চ পেপার তুলে ধরেন বিভিন্ন দেশের পণ্ডিতরা। তাঁরা ব্যাখ্যা করেন, কীভাবে বৈদিক দার্শনিক ঐতিহ্য ছড়িয়ে দিয়েছিলেন ভগবান স্বামীনারায়ণ। আলোচনা শেষে উপস্থিত সকলে স্বীকার করেন, এই আলোচনা চিরস্মরণীয় হয়ে রয়ে যাবে। প্রসঙ্গত, গত ৩০ জুন পাঁচদিনের আন্তর্জাতিক সংস্কৃত সম্মেলন শেষ হয়।