রেহাই পাচ্ছে না পুরুষও, রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে…, জানলে শিউরে উঠবেন
Kidnap: গুঞ্জন নামক ওই যুবতীর সঙ্গে জোর করে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয় অবনিশের। যুবতীর পরিবারের দাবি, চার বছর প্রেমের সম্পর্ক ছিল তাদের। সরকারি চাকরি পাওয়ার পর বিয়ে করতে অস্বীকার করে অবনিশ।

পটনা: সবে পাবলিক সার্ভিস কমিশন পাশ করেছেন। পেয়েছেন সরকারি স্কুলে চাকরি। কিন্তু সেই চাকরিই যে এত বড় বিপদ ডেকে আনবে, তা কল্পনাও করতে পারেননি অবনিশ। জানলে হয়তো চাকরি করতেও দু’বার ভাবতেন। স্কুলে যাওয়ার পথেই রিক্সা আটকেছিল দুটি স্করপিও গাড়ি। সেই গাড়ি থেকে নামল ডজন খানেক লোক, গান পয়েন্টে জোর করে তোলা হল গাড়িতে। তারপর যা হল…
স্কুলে যাওয়ার পথেই অপহরণ করা হয় অবনিশ কুমারকে। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তাঁকে মারধর করে জোর করে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয় এক যুবতীর সঙ্গে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল সেই বিয়ের ভিডিয়ো। যুবতীর পরিবারের দাবি, অবনিশের সঙ্গে ওই যুবতীর চার বছর ধরে সম্পর্ক ছিল।
फिर एक जबरन शादी (पकरौआ विवाह) का वीडियो अपने बिहार से आया है , लड़का #BPSC शिक्षक है जिसको बेगूसराय में लड़की के परिवार के लोगों ने जबरन पकड़ कर शादी करवा दिया , BPSC शिक्षक के पैर को गमछा से बांध कर दो आदमी ने मज़बूती से शिक्षक का दोनों हाँथ खींचते हुए लड़की के माँग में सिंदूर… pic.twitter.com/zhyOI65WhI
— Prince Gupta ( Journalist ) (@Broudprince) December 14, 2024
ঘটনাটি ঘটেছে বিহারের কাটিয়ারে। গুঞ্জন নামক ওই যুবতীর সঙ্গে জোর করে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয় অবনিশের। যুবতীর পরিবারের দাবি, চার বছর প্রেমের সম্পর্ক ছিল তাদের। সরকারি চাকরি পাওয়ার পর বিয়ে করতে অস্বীকার করে অবনিশ। ঘটনার দিন তিনেক আগেই অবনিশ ও গুঞ্জনকে কাটিয়ারে একসঙ্গে খুঁজে পায়। এরপরই ওই শিক্ষককে অপহরণ করে তুলে নিয়ে গিয়ে মন্দিরে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়।
যদিও বিয়ের পর ওই যুবক পালিয়ে যায়। যুবকের পরিবার গুঞ্জনকে গ্রহণ করতে অস্বীকার করে। এরপরই যুবতী পুলিশে অভিযোগ জানায়।
প্রসঙ্গত, বিহারে ‘পাকওয়াড়া বিবাহ’ এক প্রকার রীতিতে পরিণত হয়েছে। চলতি বছরেই বিগত ৩০ বছরের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে তুলে নিয়ে গিয়ে বিয়ে দেওয়ার।





