AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Census in India: জনগণনার জন্য বরাদ্দ ১১ হাজার কোটি টাকা, নাম দাখিল হবে অনলাইনেও

Union Cabinet Approves Budget For Census: তা হলে আর বাড়ি-বাড়ি এসে নাম লিখে যাবে না সরকারি কর্মীরা? তেমনটা ঠিক নয়। অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, প্রথম পর্যায়ে বাসস্থান ও সম্পত্তি গণনা হবে। বাড়ি, জমি ও সম্পত্তি সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করবে কেন্দ্রীয় সরকার। পরের বছর এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন রাজ্য এবং কেন্দ্রীয়শাসিত অঞ্চলে এই প্রক্রিয়া চলবে।

Census in India: জনগণনার জন্য বরাদ্দ ১১ হাজার কোটি টাকা, নাম দাখিল হবে অনলাইনেও
প্রতীকী ছবিImage Credit: Getty Image
| Updated on: Dec 12, 2025 | 8:31 PM
Share

নয়াদিল্লি: ২০২৭ সালের জনগণনার জন্য ১১ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠক করে এই বিষয়টি জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। মোট দু’টি পর্যায়ে হতে চলেছে জনগণনা। যা এই গোটা বিশ্বের মধ্য়ে বৃহত্তম প্রশাসনিক এবং পরিসংখ্যানগত অনুশীলন বলেই মনে করছেন মন্ত্রী। পাশাপাশি, এই জনগণনার সঙ্গেই জাতগণনা জুড়ে দেওয়া হবে বলেই জানিয়েছেন তিনি।

এদিন জনগণনাকে ‘গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ বলেই উল্লেখ করেছেন অশ্বিনী। শেষবার দেশে জনগণনা হয়েছিল ২০১১ সালে। তারপর হওয়ার কথা ছিল ২০২১ সালে। কিন্তু মহামারির কারণে প্রক্রিয়াটি স্থগিত হয়ে যায়। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কেন্দ্র জানায়, ২০২৭ সালে জনগণনা করা হবে। শুক্রবার তার জন্য অর্থ বরাদ্দ করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা।

২০২৬ সালের এপ্রিল মাস থেকে শুরু হয়ে ২০২৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত চলবে জনগণনার কাজ। গোটা প্রক্রিয়াটাই হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। যার জন্য অ্যাপও তৈরি করবে নয়াদিল্লি। এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, ‘দেশে প্রথমবার ডিজিটাল জাতগণনা হতে চলেছে। অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS উভয় সংস্করণের মোবাইলের জন্য অ্যাপ্লিকেশনটি তৈরি করা হবে। এছাড়াও ৩০ লক্ষ বিএলও এবং অন্যান্য কর্মীরা একেবারে ময়দানে নেমে কাজ করবেন।’

তা হলে আর বাড়ি-বাড়ি এসে নাম লিখে যাবে না সরকারি কর্মীরা? তেমনটা ঠিক নয়। অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, প্রথম পর্যায়ে বাসস্থান ও সম্পত্তি গণনা হবে। বাড়ি, জমি ও সম্পত্তি সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করবে কেন্দ্রীয় সরকার। পরের বছর এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন রাজ্য এবং কেন্দ্রীয়শাসিত অঞ্চলে এই প্রক্রিয়া চলবে। তারপর বাড়তি ৩০ দিনের প্রাথমিক গণনা সম্পন্ন হবে। এরপর শুরু হবে দ্বিতীয় পর্যায়। ২০২৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এই দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ শুরু হবে বলেই জানিয়েছেন মন্ত্রী। কিন্তু এই সময়কালে লাদাখ, উত্তরাখণ্ড, কাশ্মীরের মতো জায়গায় অতিরিক্ত ঠান্ডা এবং তুষারপাতের মতো ঘটনা ঘটায়, শুধুমাত্র সেই জায়গাগুলিতেই ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যে কাজ শেষ করে ফেলা হবে।