
নয়াদিল্লি: তিনি কংগ্রেস নেত্রী। এককালে দল ছেড়ে গিয়েছিলেন আপেও। তাঁদের টিকিটেই আবার বিধায়কও হয়েছিলেন। আবার সেই আপকে ছেড়ে বছর কতক আগে ফিরেছেন কংগ্রেসে। চলতি বছরের নির্বাচনেও দাঁড়িয়েছিলেন কলকাজি বিধানসভা কেন্দ্র থেকে। কিন্তু জিততে পারেননি। তবে জিতেছেন তাঁর ‘বন্ধু’। প্রথমবার সে পুরভোটের চৌহদ্দি ছেড়ে এসেছিল বিধানসভা ভোটে।
সাংগঠনিক জোরে প্রথমবারেই ছক্কা। জিতেছেন শালিমার বাগ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে। আর প্রথমবারের বিধায়ক হয়েই আপাতত দিল্লির উচ্চপর্যায়ের নেতাদের পছন্দে, তিনি বসেছেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর পদে। আর ‘ছোটবেলার বন্ধু’ রেখার জয়ে উৎফুল্ল কংগ্রেস নেত্রী অলকা লম্বা।
দু’জনের দলটা ভিন্ন। রাজনীতির আদর্শ ভিন্ন। দু’দিন পর মাঠে-ঘাটের রাজনীতিতে হয়তো কোমড় বেঁধে লড়াই করতে দেখা যাবে তাঁদের। কিন্তু বন্ধুত্ব? সে তো জ্বলন্ত প্রদীপের মতো। তাই তো তিন দশক কেটে যাওয়ার পরেও ‘ভিন্ন রাজনৈতিক হাওয়া’ পেয়েও তা হয়তো নিভে যায়নি।
1995 की यह यादगार तस्वीर – जब मैंने और रेखा गुप्ता ने एक साथ शपथ ग्रहण की थी-
मैंने @nsui से दिल्ली विश्वविद्यालय छात्र संघ (DUSU) #अध्यक्ष पद पर जीत हासिल की थी और रेखा ने #ABVP से #महासचिव पद पर जीत हासिल की थी- रेखा गुप्ता को बधाई और शुभकामनाएँ.
दिल्ली को चौथी महिला… pic.twitter.com/csM1Rmwu9y— Alka Lamba 🇮🇳 (@LambaAlka) February 19, 2025
বৃহস্পতিবার, মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তের শপথগ্রহণের পর তাঁর সঙ্গে বছর ৩০ আগে তোলা একটি ছবি প্রকাশ করলেন কংগ্রেস নেত্রী অলকা লম্বা। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে সেই ছবি পোস্ট করে তিনি লেখেন, ‘এটি ১৯৯৫ সালের ছবি। যখন রেখা গুপ্ত ও আমি এক সঙ্গে শপথ নিয়েছিলাম। আমি নিয়েছিলাম দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরিষদের সভাপতি হিসাবে। রেখা নিয়েছিলেন ABVP-এর সাধারণ সম্পাদক হিসাবে।’
এরপরই তিনি আরও বলেন, ‘দিল্লির চতুর্থ মহিলা মুখ্যমন্ত্রীকে অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। আশা করি, যমুনা পরিষ্কার হবে ও দিল্লির কন্যারাও নিরাপদ হবে।’