
নয়াদিল্লি: কেউ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। কেউ সরকারি কর্মী। কেউ আবার স্বাস্থ্যকর্মী। কেউ সোশ্যাল মিডিয়ায় ইউটিউবার হিসেবে চেনা মুখ। আর এই সাধারণ ভারতীয়রাই হয়ে উঠেছিলেন পাকিস্তানের ISI-র ‘সম্পদ’? কীভাবে? কোন ফাঁদে তাঁদের ফাঁসিয়েছিল পাকিস্তানের এজেন্টরা? টাকা-পয়সা? নাকি অন্য কিছু? এইসব সাধারণ ভারতীয় কি জেনেবুঝেই পাকিস্তানের এজেন্টদের হাতে দেশের স্পর্শকাতর তথ্য তুলে দিয়েছিলেন? ভারতীয় সেনার অপারেশন সিঁদুরের পর পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে একের পর এক গ্রেফতারের ঘটনায় উঠে আসছে একাধিক প্রশ্ন। সামনে আসছে চাঞ্চল্যকর সব তথ্যও। গত ২২ এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ের বৈসরনে পর্যটকদের উপর হামলা চালিয়ে ২৬ জনকে হত্যা করে জঙ্গিরা। বেছে বেছে পরিচয় জেনে হামলা চালানো হয়। এই জঙ্গি হামলার ১৫ দিনের মাথায় ভারতীয় সেনা পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ৯টি জায়গায় আঘাত হানে। একাধিক জঙ্গিঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেয়। এরপর পাকিস্তান বিনা প্ররোচনায় সীমান্তে গোলাবর্ষণ করে। যার যোগ্য জবাব দেয়...