AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

IndiGo-র হাতে মাত্র ২৪ ঘণ্টা, ধরানো হল নোটিস, বড় পদক্ষেপ করতে চলেছে কেন্দ্র?

IndiGo Flight Cancellation: ডিজিসিএ-র তরফে সরাসরি ইন্ডিগোর-র সিইও-কেই দায়ী করা হয়েছে। তিনি নিজের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। আজ, রবিবার বিকালের মধ্যে ইন্ডিগোকে যাত্রীদের টিকিটের টাকা রিফান্ড করে দিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি গ্রাহকদের সুবিধার জন্য নির্দিষ্ট প্যাসেঞ্জার সাপোর্ট ও রিফান্ড ফেসিলিটেশন সেল তৈরি করতে বলা হয়েছে।

IndiGo-র হাতে মাত্র ২৪ ঘণ্টা, ধরানো হল নোটিস, বড় পদক্ষেপ করতে চলেছে কেন্দ্র?
ইন্ডিগোর পরিষেবায় চরম ভোগান্তি যাত্রীদের।Image Credit: PTI
| Updated on: Dec 07, 2025 | 10:13 AM
Share

নয়া দিল্লি: কেন শয়ে শয়ে বিমান বাতিল হল ইন্ডিগোর বিমান? ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল এভিয়েশন (DGCA)-র তরফে এবার শোকজ করা হল ইন্ডিগোর সিইও পিটার এলবার্সকে। ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে কেন বিগত এক সপ্তাহ ধরে বিমান বাতিল এবং দেরিতে চলল। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ইন্ডিগোর সিইও-কে ব্যাখ্য়া দিতে বলা হয়েছে। যদি এই নির্দেশ না মানেন, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে। 

চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার থেকে বিপর্যস্ত দেশের সবথেকে বড় এয়ারলাইন্স, ইন্ডিগোর পরিষেবা। প্রতিদিন শয়ে শয়ে বিমান বাতিল হচ্ছে। ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টাও বিমানবন্দরে অপেক্ষা করতে হচ্ছে যাত্রীদের। চরম সমস্যায় পড়েছেন যাত্রীরা। বিনা খাবার, জল ও লাগেজ ছাড়াই বিমানবন্দরে অপেক্ষা করতে হয়েছে তাদের।

ঠিক কী কারণে ইন্ডিগোর পরিষেবা স্তব্ধ হয়েছিল, তা জানতে চাওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। নতুন যে কাজের সময়সীমার বিধি দেওয়া হয়েছিল কেন্দ্রের তরফে, তা অনুসরণ করতে গিয়েই যাবতীয় সমস্যার সূত্রপাত হয়। ইন্ডিগোর পরিষেবা থমকে যাওয়ায় সংস্থার পরিকল্পনার অভাব এবং রিসোর্স ম্যানেজমেন্টের ব্যর্থতাকেই তুলে ধরা হয়েছে। নোটিসে এও বলা হয়েছে যে ইন্ডিগো যাত্রীদের যথাযথ তথ্য জানাতে ব্যর্থ হয়েছে। ফ্লাইট ক্যানসেল বা দেরি হলে যে পরিষেবাগুলি দিতে হয়, তাও দেওয়া হয়নি।

ডিজিসিএ-র তরফে সরাসরি এর জন্য ইন্ডিগোর-র সিইও-কেই দায়ী করেছে। তিনি নিজের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। আজ, রবিবার বিকালের মধ্যে ইন্ডিগোকে যাত্রীদের টিকিটের টাকা রিফান্ড করে দিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি গ্রাহকদের সুবিধার জন্য নির্দিষ্ট প্যাসেঞ্জার সাপোর্ট ও রিফান্ড ফেসিলিটেশন সেল তৈরি করতে বলা হয়েছে। পরিষেবা স্বাভাবিক করতে কী কী পদক্ষেপ করা হচ্ছে, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। মনে করা হচ্ছে, ইন্ডিগোর বিরুদ্ধে কঠোর কোনও পদক্ষেপ করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার।

ইন্ডিগো জানিয়েছে, তাদের পরিষেবা স্বাভাবিক করার দ্রুত চেষ্টা করা হচ্ছে। ৯৫ শতাংশ কাজই প্রায় হয়ে গিয়েছে। পরিষেবা পুরো স্বাভাবিক হতে আরও কয়েকদিন সময় লাগতে পারে। আপাতত দিনে ১৫০০টি ফ্লাইট ওড়ানোর ব্যবস্থা করছে সংস্থা।