AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

৭ কোটির আয়কর ফাঁকি মামলায় রেহাই সস্ত্রীক চিদাম্বরম পুত্রের

কংগ্রেস নেতা তথা সাংসদ কার্তি চিদাম্বরম (Karti Chidambaram) ও তাঁর স্ত্রী শ্রীনিধি (Sreenidhi) চেন্নাইয়ের কাছে মুট্টুকাডুতে একটি জমি বিক্রি করে ৬.৩৮ কোটি ও ১.৩৫ কোটি পান। কিন্তু সেই অর্থের হিসাব আয়ের কিংবা সম্পত্তির হিসাবে দেখাননি।

৭ কোটির আয়কর ফাঁকি মামলায় রেহাই সস্ত্রীক চিদাম্বরম পুত্রের
কার্তি চিদাম্বরম। ছবি: সংগৃহীত।
| Updated on: Dec 12, 2020 | 7:23 PM
Share

চেন্নাই: প্রায় সাত কোটি টাকা আয়কর (Income Tax) ফাঁকি দেওয়ার মামলায় রেহাই পেলেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরমের পুত্র কার্তি চিদাম্বরম (Karti Chidambaram) ও তাঁর স্ত্রী। শনিবার মাদ্রাজ হাইকোর্ট (Madras High Court) এই মামলা খারিজ করে দেয়।

কংগ্রেস নেতা তথা সাংসদ কার্তি চিদাম্বরম (Karti Chidambaram) ও তাঁর স্ত্রী শ্রীনিধি (Sreenidhi) চেন্নাইয়ের কাছে মুট্টুকাডুতে একটি জমি বিক্রি করে ৬.৩৮ কোটি ও ১.৩৫ কোটি পান। কিন্তু সেই অর্থের হিসাব আয়ের কিংবা সম্পত্তির হিসাবে দেখাননি। এই প্রেক্ষিতেই ২০১৫-২০১৬ আর্থিক বছরে আয়কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।

আজ মামলার শুনানিতে কার্তির সপক্ষে হাজির আইনজীবী জানান, মিথ্যা আয়কর রিটার্ন দাখিল করার জন্য মামলা করা হয়েছিল, যা ভারতীয় দণ্ডবিধিতে আদালতে মিথ্যা সাক্ষ্য প্রমাণ করার সমান। অন্যদিকে আয়কর আইন অনুযায়ী, যে অফিসার সম্পত্তির মূল্যায়ন করবেন, তিনিই মামলা দায়ের করতে পারেন। এইক্ষেত্রে তদন্তকারী বিভাগের ডেপুটি ডিরেক্টর (Deputy Director) নিজেই মামলা শুরু করেন।

আরও পড়ুন: নাড্ডার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা তিন আইপিএস অফিসারের ‘অ্যাটাচ’ চেয়ে চিঠি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

আদালতে দুই পক্ষের বক্তব্য শোনার পর জানায়, ডেপুটি ডিরেক্টর যে মামলার সূচনা করেছিলেন, তা অনুচিত। বিচারপতি সতীশ কুমার বলেন,”তদন্তকারী অফিসার যদি নিজে আয়কর ফাঁকি দেওয়া বা ভুল তথ্য জমা দেওয়ার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন, তবেই তা গ্রাহ্য করা হবে। অন্যথা ডেপুটি ডিরেক্টরের অভিযোগ গ্রহণযোগ্য নয়।”

তবে আদালতের তরফে জানানো হয়, যদি সঠিক মূল্যায়ন করে তথ্য জমা দেওয়া হয়, তবে এই মামলার শুনানি ফের শুরু করা যেতে পারে।

আরও পড়ুন: “ব্রেক-আপের পরই অধিকাংশ ধর্ষণের মামলা দায়ের”, বিতর্কিত মন্তব্য মহিলা কমিশনের প্রধানের