Plane Crash: দুর্ঘটনার পরই বাবাকে ভিডিয়ো কল করেছিলেন একমাত্র জীবিত যাত্রী বিশ্বাস, কী বলেছিলেন?

Plane Crash: এয়ার ইন্ডিয়ার ওই বিমানে ২৪২ জন ছিলেন। তার মধ্যে একমাত্র জীবিত যাত্রী বিশ্বাস কুমার রমেশ। তাঁর নিজেরও বিশ্বাস হচ্ছিল না তিনি বেঁচে রয়েছেন। ওই বিমানে ছিলেন বিশ্বাসের এক দাদা। দুর্ঘটনায় তাঁরও মৃত্যু হয়েছে। তবে দুর্ঘটনার পরপরই বিশ্বাস জানতেন না, তাঁর দাদার সঙ্গে কী হয়েছে।

Plane Crash: দুর্ঘটনার পরই বাবাকে ভিডিয়ো কল করেছিলেন একমাত্র জীবিত যাত্রী বিশ্বাস, কী বলেছিলেন?
বিশ্বাস কুমার রমেশImage Credit source: X

Jun 14, 2025 | 8:39 PM

আহমেদাবাদ: বিমান দুর্ঘটনার পর কোনওরকমে বাইরে এসেছেন তিনি। তখনও জানেন না বাকি যাত্রীদের কী হয়েছে। বিমানে ছিলেন তাঁর দাদাও। তাঁর কী হয়েছে, তাও জানতেন না। এই অবস্থায় বিমান দুর্ঘটনায় রক্ষা পাওয়ার পরই বাবাকে ভিডিয়ো কল করেছিলেন বিশ্বাস কুমার রমেশ। বাবাকে কী বলেছিলেন তিনি?

এয়ার ইন্ডিয়ার ওই বিমানে ২৪২ জন ছিলেন। তার মধ্যে একমাত্র জীবিত যাত্রী বিশ্বাস কুমার রমেশ। তাঁর নিজেরও বিশ্বাস হচ্ছিল না তিনি বেঁচে রয়েছেন। ওই বিমানে ছিলেন বিশ্বাসের এক দাদা। দুর্ঘটনায় তাঁরও মৃত্যু হয়েছে। তবে দুর্ঘটনার পরপরই বিশ্বাস জানতেন না, তাঁর দাদার সঙ্গে কী হয়েছে।

বিশ্বাসের আর এক ভাই নয়ন কুমার রমেশ জানান, দুর্ঘটনার পরই বাবাকে ফোন করেছিলেন বিশ্বাস। নয়নের কথায়, “দুর্ঘটনার পরই বাবাকে ভিডিয়ো কল করেছিল দাদা। বিধ্বস্ত অবস্থায় বলেছিল, ‘বিমান ভেঙে পড়েছে। আমি জানি না দাদা কোথায় রয়েছে। আমি অন্য যাত্রীদেরও দেখতে পাচ্ছি না। আমি জানি না কীভাবে বেঁচে রয়েছি। কীভাবে আমি বিমান থেকে বেরলাম, জানি না।’ এর বেশি আর কিছু বলতে পারেনি দাদা।” লন্ডনে এক আত্মীয়র বাড়িতেও ফোন করেছিলেন বিশ্বাস। শুধু জানিয়েছিলেন, তিনি ভাল আছেন। এর বেশি কিছু বলতে পারেননি।

শুক্রবার দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তারপর হাসপাতালে গিয়ে বিশ্বাস কুমার রমেশের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে বিশ্বাস বলেন, “আমি কী দেখেছি, সেটাই প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী আমার শারীরিক অবস্থার খোঁজ নেন।” তিনিই যে একমাত্র বেঁচে ফিরেছেন, তা এখনও বিশ্বাস করতে পারছেন না বিশ্বাস কুমার রমেশ।