AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Rahul Gandhi Vote Chori: ৬ হাজার নয়, মাত্র ২৪! রাহুলের অভিযোগের পাল্টা তথ্য তুলে ধরল সিইও দফতর

Election Commission on Vote Chori: রাহুলের অভিযোগের ভিত্তিতে মুখ খুলেছে কর্নাটকের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক দফতর। তাদের দাবি, দু'বছর আগেই ওই ৬ হাজার নাম বাদের চেষ্টা নিয়ে তদন্ত করা হয়েছে। যার মধ্যে ২৪টি নাম বাদের ঘটনা সত্য। পাশাপাশি, এই মামলা সংক্রান্ত তথ্য পুলিশের কাছেও হস্তান্তর হয়েছে বলেই দাবি সিইও দফতরের।

Rahul Gandhi Vote Chori: ৬ হাজার নয়, মাত্র ২৪! রাহুলের অভিযোগের পাল্টা তথ্য তুলে ধরল সিইও দফতর
দেশের বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীImage Credit: PTI
| Updated on: Sep 18, 2025 | 9:17 PM
Share

নয়াদিল্লি: জাতীয় নির্বাচন কমিশন বলল, ‘ভিত্তিহীন’। কিন্তু রাজ্যের নির্বাচনী আধিকারিক বা সিইও বললেন, দু’বছর আগেই তদন্ত হয়েছিল। ৬ হাজার নয়, মাত্র ২৪টি অভিযোগ আসল ছিল। রাহুলের (Rahul Gandhi) ভোট চুরি প্রসঙ্গে সুর এক। কিন্তু তথ্যাদি ভিন্ন।

বৃহস্পতিবার ‘হাইড্রোজেন বোমা’ ফাটিয়েছেন দেশের বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। কর্নাটকে বিরাট ‘ভোট চুরির’ অভিযোগ তুলেছেন তিনি। তাঁর দাবি, টার্গেট করে কংগ্রেস সমর্থক, গরিব ও দলিত ভোটারের নামই বেশি বাদ পড়েছে। সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে পরিকল্পিতভাবে ভোটার তালিকা থেকে নাম ডিলিট করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার (Chief Election Commissioner) জ্ঞানেশ কুমার সেই ‘ভোট চোরদের’ রক্ষা করছেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি। নথি তুলে ধরে রাহুল আরও দাবি করেন, কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনের সময় সেখানকার আলন্দে ৬ হাজার ১৮ জন ভোটারের নাম ডিলিট করার চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু তা ধরা পড়ে যায়।

জাতীয় নির্বাচন কমিশন

রাহুলের অভিযোগের পরে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। তারা জানিয়েছে, ওই সময় কমিশন নিজেই সেই ভোটারদের নাম ‘ডিলিট’ হওয়া নিয়ে সরব হয়েছিল। এফআইআর-ও দায়ের হয়েছিল। তারা আরও বলেন, অনলাইনে ভোটারের নাম ডিলিট করা যায় না। বিরোধী দলনেতার তুলে ধরা তথ্যাদি একেবারে ‘মিথ্যা ও ভিত্তিহীন’।

কী বলল সিইও দফতর?

রাহুলের অভিযোগের ভিত্তিতে মুখ খুলেছে কর্নাটকের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক দফতর। তাদের দাবি, দু’বছর আগেই ওই ৬ হাজার নাম বাদের চেষ্টা নিয়ে তদন্ত করা হয়েছে। যার মধ্যে ২৪টি নাম বাদের ঘটনা সত্য। পাশাপাশি, এই মামলা সংক্রান্ত তথ্য পুলিশের কাছেও হস্তান্তর হয়েছে বলেই দাবি সিইও দফতরের।